খেজুরের ২০টি উপকারিতা ও অপকারিতা জেনে নিন এক ক্লিকে
অতি পরিচিত, সুস্বাদু, স্বাস্থ্য গুণাগুণ সমৃদ্ধ ফল খেজুর। রমজানে মাসে যখন আমরা সারাদিন না খেয়ে রোজা রাখি সন্ধ্যা বেলায় এনার্জি ফিরে পেতে আমরা শুরুতেই খেজুর দিয়ে ইফতার করি। মধ্য-প্রাচ্যের অতি পরিচিত একটি ফল খেজুর। বাংলাদেশে আম, কাঁঠাল, লিচু জাম এই ফল গুলো যেমন জনপ্রিয় অনুরুপভাবে মধ্য-প্রাচ্যে খেজুর খুবই জনপ্রিয়। এই পোস্টে আমরা খেজুরের উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে আলোচনা করব। সুতারাং যদি আপনি খেজুরের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
বিভিন্ন কারণে আমরা শারীরিকভাবে পুষ্টিহীনতায় ভুগে থাকি। সুস্বাস্থ্য গঠনে খেজুর হতে পারে আদর্শ একটি ফল। খেজুরে রয়েছে অবাক করার মত একাধিক স্বাস্থ্য গুণ। পুষ্টিবিদদের মতে, অতিরিক্ত খেজুর খেলে স্বাস্থ্য জটিলতা দেখা দিতে পারে। চলুন তাহলে আর দেরি না করে খেজুরের উপকারিতা ও অপকারিতা গুলো বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
পোস্ট সূচিপত্রঃ- খেজুরের উপকারিতা ও অপকারিতা
- খেজুরের উপকারিতা | খেজুরের উপকারিতা ও অপকারিতা
- খালি পেটে খেজুর খাওয়ার উপকারিতা
- খোরমা খেজুর খাওয়ার নিয়ম
- অতিরিক্ত খেজুর খেলে কি হয়
- লেখকের মন্তব্য
খেজুরের উপকারিতা | খেজুরের উপকারিতা ও অপকারিতা
খেজুরের উপকারিতা ও অপকারিতাঃ- খেজুর কে সুপার ফুডের সাথে তুলনা করা হয়। সুপার ফুড বলা হবেই বা না কেন ! এটা যে পুষ্টির পাওয়ার হাউজ। শরীরে পুষ্টির চাহিদা পূরণে এক অনন্য ফল খেজুর। যখনই শারীরিক ভাবে দূর্বলতা অনুভব করবেন তখনই ৪-৫ টা খেজুর ১ গ্লাস পানি খেয়ে ফেললে ঐ শারীরিক দূর্বলতা দূর হয়ে যাবে। সুতারাং পুষ্টির চাহিদা পূরণে খেজুর সেরা। চিনির বিকল্প হিসেবে খেজুর খাওয়া হয়।
বাংলাদেশে খেজুর গাছ রয়েছে । কিন্তু এখানকার খেজুর গুলো সুস্বাদু না হওয়ায় এখানে খেজুরের গুড়, খেজুরের রস বেশি খাওয়া হয়। খেজুরের রাজধানী হলো মধ্য-প্রাচ্যের দেশ গুলো। দেশে খেজুরের চাহিদা পূরণে প্রতি বছর খেজুর সেখান থেকে আমদানি করা হয়।
খেজুরের ২০টি উপকারিতাঃ
শারীরিক দূর্বলতা হ্রাসঃ- পুষ্টিহীনতা বা বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে আমাদের শারীরিক দূর্বলতা দেখা যায়। কাজে-কর্মে ফিরে পায় না, সারাক্ষণ ঝিমুনি ভাব লেগে থাকে। শারীরিক দূর্বলতা দূর করে কর্মে এনার্জি ফিরে পেতে প্রতিদিন ৩-৪ টি খেজুর খান। কেননা, খেজুর হচ্ছে প্রাকৃতিক চিনির সেরা উৎস। ইহা দ্রুত শারীরিক দূর্বলতা দূর করতে সহায়তা করে।
খেজুরের পুষ্টিগুণঃ- খেজুর ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম, ফাইবার, আয়রন, প্রোটিন, খনিজ, মিনারেল, জিংক, ক্যালরি এর অন্যতম উৎস।
রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিঃ- যাদের শরীরে ঘন ঘন জ্বর, ঠান্ডা, কাশি, যকৃতের সমস্যা, গলা-ব্যথা সহ আরও অন্যান্য শারীরিক সমস্যা হয়ে থাকে তারা রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য খেজুর খান। ইহা শরীরের ইমিনিউ সিস্টেম স্ট্রং করে। ভাইরাস, সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করে।
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিঃ- বয়স বাড়ার সাথে সাথে স্মৃতি-শক্তি লোপ পায় কিংবা ডিমেনশিয়ার কারণে আমরা যেকোন জিনিস ভুলে যায়। স্মৃতি শক্তি বাড়াতে, ব্রেইনের কার্যক্রমকে গতিশীল করতে খেজুর খান। এতে উপকার মিলবে।
দৃষ্টি-শক্তি বৃদ্ধিঃ- সকল ধরণের ভিটামিনের পাওয়ার হাউস হলো খেজুর। বয়স বাড়ার সাথে সাথে চোখে ছানি পড়ে যায়, চোখের দৃষ্টি-শক্তি লোপ পায়, অনেক সময় দূরের জিনিস দেখতে পায় না, কাছের জিনিস দেখতে পায় না এই ধরণের সমস্যা হয়ে থাকে। দৃষ্টি-শক্তি বাড়াতে, রাতকানা রোগ প্রতিরোধে খেজুর সেরা। খেজুরের লিউটেন ও জিক্সাথিন উপাদান থাকায় ইহা চোখের রেটিনা ভালো রাখে।
পেশি মজবুত করেঃ- প্রোটিনের অন্যতম উৎস খেজুর। যা পেশি মজবুত করতে সহায়তা করে। বয়স বৃদ্ধি পেলে পেশির জটিলতা দেখা যায়। পেশির জটিলতা দূর করতে খাদ্য তালিকায় খেজুর রাখুন।
কোলেস্টেরল দূরঃ- খেজুর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এর অন্যতম উৎস হওয়ায় ইহা রক্তের ক্ষতিকর কোলেস্টেরল দূর করে। স্ট্রোক, হার্ট-অ্যাটাকের ঝুঁকি হ্রাস করে।
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণঃ- খেজুরে পটাসিয়াম রয়েছে। যা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। হৃদ্রোগ প্রতিরোধ করে।
রক্তশূন্যতা দূরঃ- খেজুর থেকে প্রচুর পরিমাণে আয়রন পাওয়া যায়। যা রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বৃদ্ধি করে রক্তশূন্যতা দূর করতে সহায়তা করে। ইহা হৃৎপিণ্ডের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
হজম শক্তি বৃদ্ধিঃ- খেজুরের ফাইবার উপাদান হজম-শক্তি বৃদ্ধি করে, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। সুতারাং যাদের টয়লেট কষা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভুগছেন তারা খেজুর খান।
হাড় গঠনঃ- খেজুরের ক্যালসিয়াম উপাদান হাড় গঠনে সহায়তা করে। ইহা হাড়কে ভিতর থেকে স্ট্রং, মজবুত করে। দাঁতের মাড়ি সুরক্ষিত রাখে।
ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখেঃ- ত্বকের শুষ্কতা, ত্বকের বলিরেখা, ত্বকের দাগ-ছোপ, ব্রণ, ত্বকের তেলতেলে ভাব ইত্যাদি সহ আরও অন্যান্য সমস্যা দূর করে, ত্বকের স্বাস্থ্য ধরে রাখতে খাদ্য তালিকায় খেজুর রাখুন।
ক্যান্সার প্রতিরোধঃ- গবেষণায় পাওয়া গেছে, খেজুর ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস করে। সুতারাং ক্যান্সার প্রতিরোধে খাদ্য তালিকায় খেজুর রাখুন।
ওজন নিয়ন্ত্রণঃ- খাদ্য ছাড়া আমরা চলতে পারি না। আবার খাবার খেলে ওজন বেড়ে যায়। তাই এমন সময়ে ক্ষুধা নিবারণের জন্য খেজুর খান। এভাবে কয়েকদিন চললে আপনা-আপনি ওজন নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।
ধমনি পরিষ্কার রাখেঃ- খেজুর নিয়মিত খেলে রক্তনালি সুস্থ থাকে। ধমনি পরিষ্কার থাকে। রক্ত চলাচলে কোন বিঘ্ন সৃষ্টি হয় না। রক্তে কোথাও জমাট বাঁধে না।
প্রদাহ দূরঃ- খেজুরের ম্যাগনেসিয়াম উপাদান শরীরের ব্যথা-বেদনা, ফোলা ভাব দূর করে শরীরকে আরাম দেয়।
চিনির বিকল্পঃ- ডায়াবেটিসের রোগীরা চিনি খেতে পারে না। তাই চিনির বিকল্প হিসেবে খেজুর খাওয়া যেতে পারে। খেজুর প্রাকৃতিক চিনির অন্যতম উৎস। তাছাড়া খেজুরের ফাইবার, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান গুলো শরীরকে প্রাণবন্ত রাখতে সহায়তা করে।
খাবারের রুচি বৃদ্ধিঃ- বিভিন্ন কারণে খাবারে অরুচি দেখা দেয়। খাবারে রুচি বাড়াতে খাদ্য তালিকায় খেজুর রাখুন।
গর্ভবর্তী নারীদের জন্য ভালোঃ- খেজুরে থাকা আয়রন গর্ভবর্তী নারীর গর্ভের শিশুর জন্য ভালো। তাই গর্ভবর্তী নারীরা প্রতিদিন ১/২ টি করে খেজুর খান।
চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখেঃ- রুক্ষ চুল, চুলের আগা ফাটা, চুলে খুশকি, চুল পড়া ইত্যাদি চুলের হাজারো সমস্যা দূর করতে খাদ্য তালিকায় খেজুর রাখুন। কেননা, খেজুরের পুষ্টি গুণাগুণ চুলের স্বাস্থ্য বজায় রাখে।
খেজুরের অপকারিতা
নিঃসন্দেহে স্বাস্থের জন্য ভীষণ উপকারি একটি ফল খেজুর। প্রয়োজনের চেয়ে অতিরিক্ত মাত্রায় খেলে শারীরিক জটিলতা তৈরি হতে পারে। অতিরিক্ত খেজুর খেলে যেসকল শারীরিক জটিলতা তৈরি হতে পারে তা আমাদের জানা প্রয়োজন।
যারা ডায়াবেটিসের রোগী তাদের কয়টি খেজুর খাওয়া উচিত তা ডাক্তারের কাছ থেকে জেনে নিবেন। কেননা, খেজুরে গ্লুকোজ রয়েছে। অতিরিক্ত খেজুর খেলে দেহে গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। যা ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য মারাত্নক।
খেজুরে যথেষ্ট পরিমাণে পটাসিয়াম রয়েছে। অতিরিক্ত মাত্রায় খেজুর খেলে পটাসিয়ামের কারণে শরীরে স্বাস্থ্য জটিলতা তৈরি হতে পারে। এই বিষয়গুলো মাথায় রাখবেন।
খালি পেটে খেজুর খাওয়ার উপকারিতা
খালি পেটে খেজুর খাওয়ার উপকারিতাঃ- খালি পেটে খেজুর খেলে তার রয়েছে দারুণ সব গুণাগুণ। খেজুর এমন একটি ফল যা আপনি ভরাপেটে, খালিপেটে যেভাবে খান না কেন তা আপনার শরীরের জন্য দারুণ কার্যকর। রাতে পানিতে খেজুর ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে আমরা খেজুর খেয়ে থাকি। সারাদিনে আমাদের অনেক পরিশ্রম করতে হয় এতে শরীর ক্লান্ত হয়ে যায়। এজন্য সকালে যদি খালি পেটে খেজুর বা ভিজিয়ে রাখা খেজুর, পানি খাওয়া যায় তাহলে আপনার শরীর সারাদিন ক্লান্ত মুক্ত থাকবে।
- শারীরিক ক্লান্তি দূর হয়।
- রক্তচাপ স্বাভাবিক থাকে।
- কোষ্ঠকাঠিন্যে দূর হয়।
- হার্ট ভালো থাকে।
- কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।
- খুশখুশে কাশি নিরাময় হয়।
- হজম শক্তির উন্নতি ঘটে।
- শরীরের প্রদাহ দূর হয়।
- শরীরে রক্ত উৎপাদন হয়।
- দীর্ঘ সময় পেট ভরা থাকে। ঘন ঘন ক্ষুধা লাগে না।
- শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।
- চোখের স্বাস্থ্য, চুলের স্বাস্থ্য, ত্বকের স্বাস্থ্য ধরে রাখে।
খোরমা খেজুর খাওয়ার নিয়ম
খোরমা খেজুর খাওয়ার নিয়মঃ- খেজুর কিভাবে খেতে হয় তা আমরা সকলেই জানি। খোরমা খেজুর খাওয়ার তেমন কোন বিশেষ নিয়ম নেই। সরাসরি আপনি এই খেজুর খেতে পারেন । আপনি চাইলে রাতে পানিতে খেজুর ভিজিয়ে রাখতে পারেন সকালে ঐ খেজুর ও পানি পান করুন। এই ভিজিয়ে রাখা খেজুর খেলে অনেক রোগ থেকে মুক্তি মেলে। ভিজিয়ে রাখা খেজুর খেলে হজম শক্তি বাড়ে, ফাইটিক অ্যাসিড দূর হয়, ইহা ওজন কমায়, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
ভিজিয়ে রাখা খেজুর খেলে আপনার শারীরিক দূর্বলতা কেটে যাবে, আপনি শরীরে এনার্জি ফিরে পাবেন। ভিজিয়ে রাখা খেজুর, পানি ব্লেন্ডারে দিয়ে আপনি জুস করে খেতে পারেন। তাছাড়া বিভিন্ন সুস্বাদু রেসিপি তৈরিতে চিনির বিকল্প হিসেবে খোরমা খেজুর ব্যবহার করতে পারেন। পায়েশ, ফিরনি, ক্ষীর, দই সহ আরও অন্যান্য খাবার তৈরিতে খোরমা খেজুর ব্যবহার করা হয়। দুধ এবং খোরমা খেজুর একসাথে খেতে পারেন।
অতিরিক্ত খেজুর খেলে কি হয়
অতিরিক্ত খেজুর খেলে কি হয়ঃ- দিনে ৪/৫ টি খেজুরের বেশি নয়। খেজুরের উপকারি দিক গুলো শুনে এখন যদি আপনি ১৫/২০ টি করে প্রতিদিন খেজুর খেতে আরম্ব করেন তাহলে তা স্বাস্থ্য সম্মত হলো না। আপনি খেজুর থেকে উপকার তখনই পাবেন যখন আপনি পরিমিত পরিমাণে প্রতিদিন খাবেন সঠিক সময়ে। আপনি একদিন খেলেন ২/৩ দিন খেলেন না আবার একদিনে বসে অনেক গুলো একসাথে খেয়ে নিলেন এটি স্বাস্থ্য সম্মত পদ্ধতির মধ্যে পড়ে না। অতিরিক্ত খেজুর খাওয়ার কারণে হতে পারেঃ-
পেটের সমস্যাঃ- শুকনো ড্রাই ফ্রুটস এর মধ্যে খেজুর সেরা। এই গুলোকে সালফাইট দিয়ে সতেজ রাখা হয়। অতিরিক্ত সালফাইট পেটে যাওয়ার কারণে গ্যাস্ট্রিক, ডায়রিয়া, পেট ফাঁপা এই ধরণের সমস্যা হতে পারে।
ত্বকের সমস্যাঃ- সালফাইট রাসায়নিক পদার্থ। অতিরিক্ত খেজুর খাওয়ার কারণে সালফাইট পদার্থ ত্বকের চুলকানি, ত্বকের লালচে ভাব এককথায় ত্বকের ক্ষতির কারণ হতে পারে।
ওজন বেড়ে যাওয়াঃ- প্রতি পিচ খেজুরে ক্যালরির পরিমাণ ২.৮ গ্রাম। অতিরিক্ত খেজুর খাওয়ার কারণে ক্যালরির পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। এতে করে শরীরে আকস্মিক ওজন বেড়ে যেতে পারে।
এলার্জি প্রভাবঃ- যাদের এলার্জি সমস্যা রয়েছে তাদের অতিরিক্ত মাত্রায় খেজুর খাওয়া উচিত হবে না। কারণ এতে করে শ্বাসকষ্টের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই শ্বাসকষ্টের জটিলতা ভূগছেন তারা অতিরিক্ত পরিমাণে খেজুর খাওয়া পরিহার করুন। খেতে ইচ্ছে করলে ২টির বেশি নয়।
রক্তে শর্করা মাত্রা হ্রাসঃ- আমেরিকান ন্যাশনাল লাইব্রেরি অফ মেডিসিন এর এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, অতিরিক্ত পরিমাণে খেজুর খাওয়ার কারণে রক্তে শর্করা মাত্রা আশংকাজনক ভাবে হ্রাস পাচ্ছে। এতে করে অস্বস্থি বোধ, ঘুমের সমস্যা, বদহজম হতে পারে।
লেখকের মন্তব্য
সম্মানিত পাঠকবৃন্দ এই পোস্টে স্বাস্থ্য বিষয়ক টিপস খেজুর নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এই পোস্টে খেজুরের উপকারিতা | খেজুরের উপকারিতা ও অপকারিতা, খালি পেটে খেজুর খাওয়ার উপকারিতা, খোরমা খেজুর খাওয়ার নিয়ম, অতিরিক্ত খেজুর খেলে কি হয় ইত্যাদি বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
আশা করি পোস্টটি পড়ে আপনারা মুগ্ধ হয়েছেন। এই রকম স্বাস্থ্য বিষয়ক পোস্ট পেতে আমাদের সাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন। কেননা, আমাদের সাইটে প্রতিনিয়ত স্বাস্থ্য বিষয়ক পোস্ট পাবলিশ করা হয়। আজ এ পর্যন্ত, পরবর্তী আলোচনা হবে অন্য কোন টপিকস নিয়ে। সে পর্যন্ত সুস্থ থাকুন। ধন্যবাদ
পদ্মা মেইলের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url