জামের বীজের উপকারিতা - কালো জামের উপকারিতা বিস্তারিত জেনে নিন
জাম গ্রীষ্মকালীন একটি ফল। খুব সহজে বাজার থেকে এই ফল কিনতে পাওয়া যায়। অত্যন্ত সুস্বাদু, পুষ্টিগুনে ভরপুর, দেখতে আকর্ষণীয় এই ফলের রয়েছে বহু স্বাস্থ্য উপকারিতা। আজকের এই আলোচনা থেকে আমরা জামের বীজের উপকারিতা, কালো জামের উপকারিতা সম্পর্কে জানব। জামের স্বাদ বৃদ্ধির জন্য আমরা অনেকে নুন, লংকা মাখিয়ে খেয়ে থাকি। আপনি যদি জামের বীজের উপকারিতা, কালো জামের উপকারিতা সম্পর্কে না জানেন তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য।
বিভিন্ন দেশে ভিন্ন ভিন্ন নামে জামের পরিচিতি আছে যেমনঃ- ব্ল্যাক প্লাম, কালা জামুন, জাভা প্লাম, মালাবার প্লাম, জামালি ইত্যাদি। জামে রয়েছে আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন সি, ফসফরাস, সোডিয়াম, প্রোটিন, থিয়ামিন সহ আরও অন্যান্য পুষ্টি উপাদান। চলুন তাহলে আর দেরি না করে জামের বীজের উপকারিতা, কালো জামের উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
পোস্ট সূচিপত্রঃ- জামের বীজের উপকারিতা
- কালো জামের উপকারিতা
- জামের অপকারিতা
- জামের বীজের উপকারিতা
- জাম পাতার উপকারিতা
- গর্ভাবস্থায় জাম খাওয়ার উপকারিতা
- উপসংহার
কালো জামের উপকারিতা
কালো জামের উপকারিতাঃ- মৌসুমী ফল হিসেবে জাম আমাদের নিকট খুবই পছন্দনীয় একটি ফল। যেকোন বয়সের মানুষ এই ফল খেতে পছন্দ করে, অথচ জাম খেলে কি কি উপকার পাওয়া যায় তা অনেকেরই অজানা। আজকের আলোচনা থেকে আমরা স্পষ্ট করব জাম খেলে যেসকল উপকার সেই বিষয়ে বিস্তারিত। জাম খেতে যেমন সুস্বাদু তেমনি স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারি। কালো জামের উপকারিতা গুলো নিম্নরুপঃ-
রক্তশূন্যতা দূরঃ- জাম থেকে পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়রন পাওয়া যায় যা রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বৃদ্ধি করে। রক্তশূন্যতা দূর করে, রক্তে অক্সিজেন সরবরাহ ঠিক রাখে এবং রক্ত পরিষ্কার করে। সুতারাং যাদের রক্তশূন্যতা রয়েছে বা রক্তের অন্যান্য দোষ রয়েছে তারা নিয়মিত জাম খান। এতে উপকার পাওয়া যাবে।
হার্ট সুস্থ রাখেঃ- পটাসিয়ামের ভরপুর উৎস হলো জাম। ইহা হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখে, অকালে হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধ করে। তাছাড়া ইহা ত্বক, চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। জাম উচ্চ রক্তচাপ, স্ট্রোকের মতো ঝুকিও হ্রাস করে।
মাড়ি ও দাঁত মজবুত করেঃ- কালো জাম মাড়ি ও দাঁতের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারি। ইহা দাঁতের গোড়া মজবুত করে, মাড়ি দিয়ে রক্ত ঝরা রোধ করে। জামের পাতায় অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল গুণ রয়েছে। তাছাড়া জামের পাতার গুড়া টুথ পাউডার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। ইহা মুখের দূর্গন্ধ দূর করে।
ডায়াবেটিস রোধ করেঃ- জামে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম, ইহা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। যাদের ডায়াবেটিসের সমস্যা রয়েছে তারা জাম খান। এতে উপকার মিলবে।
রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিঃ- যখন দেহে রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায় তখন নানান ধরণের জীবাণু দেহে বাসা বাধেঁ। জামে অ্যান্টি-ম্যালেরিয়া, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এছাড়া জাম থেকে গ্যালিক অ্যাসিড, বেটুলিক অ্যাসিড, ম্যালিক অ্যাসিড, ট্যানিন, অক্সালিক অ্যাসিড পাওয়া যায়। যা দেহে রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস করেঃ- জামে রয়েছে ভিটামিন সি, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান। যা ফ্রি র্যাডিকেল কোষ গুলো ধ্বংস করে। ক্যান্সারর ঝুঁকি হ্রাস করে। জামের সায়ানিডিন নামক নির্যাস কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
ত্বকের স্বাস্থ্য ঠিক রাখেঃ- ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য জাম খুবই উপকারি। নিয়মিত জাম খেলে ত্বক হবে মসৃণ, উজ্জল। জামের ভিটামিন সি, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান রয়েছে যা ত্বকের কোলাজেন গঠন করে। জামের অ্যাসট্রিনজেন্ট প্রপার্টি ত্বককে অয়েল মুক্ত রাখে। জামের ভিটামিন সি উপাদান ত্বকের বার্ধক্য প্রতিরোধ করে।
জামের স্বাস্থ্য গুণাগুণঃ- জামের জিঙ্ক, ভিটামিন সি উপাদান কাশি দূর করে, শ্বাসযন্ত্রের জটিলতা রোধ করে, হাঁপানির সমস্যা দূর করে, ব্যাকটেরিয়া জনিত রোগ থেকে মুক্তি দেয়। জামের পলিফেনল অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট প্রদাহ কমায়, ফ্রি-র্যাডিকেল কোষ গুলো ধ্বংস করে।
হজমশক্তির উন্নতি ঘটায়ঃ- যাদের হজমশক্তি দূর্বল, তারা জাম খেতে পারেন। জামের পুষ্টি উপাদান হজমশক্তির উন্নতিতে সাহায্য করে। ইহা ডায়েটরি ফাইবারের ভালো উৎস। যা হজমশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। যাদের অম্বলের সমস্যা রয়েছে তারা জাম খেলে উপকার পাবেন।
কোলেস্টেরল দূরঃ- জামের অ্যালজিট্রিন , অ্যান্থোসিয়ানিন এবং অ্যান্থোসায়ানাডিনস উপাদান খারাপ কোলেস্টেরল দূর করে।
অন্যান্যঃ- ইহা শারীরিক ক্লান্তি, মানসিক অবসাদ দূর করে, মাংসপেশির দূর্বলতা, ক্লান্তি দূর করতে সাহায্যে করে।
জামের অপকারিতা
জামের অপকারিতাঃ- মৌসুমী ফল হিসেবে জাম দুর্দান্ত, জামের উপকারিতা গুলো আমরা আগের প্যারায় বিস্তারিত জেনেছি। জামের অপকারি দিকগুলো নেই বললেই চলে, তবে জাম খাওয়ার আগে ও পরে কিছু কিছু জায়গায় আমাদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেজ্ঞরা। সতর্কতা গুলো নিম্নরুপঃ-
- জাম খাওয়ার আগে ও পরে দুগ্ধজাতীয় কোন কিছু খাবেন না যেমনঃ- দুধ, পনির, মাখন।
- জাম খাওয়ার পরে হলুদ বা হলুদ দিয়ে তৈরি খাবার এড়িয়ে চলুন।
- কখনোই খালি পেটে জাম খাবেন না। খালি পেটে জাম খেলে হতে পারে বদহজম, গ্যাস্ট্রিক, বুক জ্বালা পোড়া সহ অন্যান্য সমস্যা।
- প্রতিদিন সর্বোচ্চ ১০০ গ্রামের বেশি জাম খাওয়া উচিত নয়। অতিরিক্ত খেলে দেখা দিতে পারে নানান শারীরিক জটিলতা।
জামের বীজের উপকারিতা
জামের বীজের উপকারিতাঃ- জামের পাশাপাশি জামের বীজের রয়েছে বহু পুষ্টিগুণাগুণ। যেকোন বয়সের মানুষের নিকট পছন্দের একটি ফল। মৌসুমী ফল হিসেবে এই ফলের কদর বেশি। আমরা অনেকে জাম খেয়ে জামের বিচি ফেলে দিই। চিকিৎসকদের মতে, জামের বিচিতে রয়েছে স্বাস্থ্য উপকারিতা যা আমাদের শারীরিক জটিলতা থেকে মুক্তি দেয়। তাহলে এখন নিশ্চয় অনুমান করতে পারছেন জামের বিচি আমাদের জন্য কতটা উপকারি। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক জামের বীজের উপকারিতা গুলো বিস্তারিত।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণঃ- এখন ঘরে ঘরে মানুষ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। ডায়াবেটিস এখন জাতীয় রোগে পরিণত হয়েছে। তাই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে আনতে রোজ সকালে ১ গ্লাস পানিতে ১ চামচ জামের বীজের গুড়া মিশিয়ে খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। ইহা ইনসুলিনের মতো কাজ করবে, রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করবে। এতে ডায়াবেটিসের লেভেল হ্রাস পাবে।
পেট ভালো রাখেঃ- এলোমেলোভাবে খাবার খাওয়ার ফলে আমাদের পেটে নানান ধরণের সমস্যা দেখা দেয়। গ্যাস, অ্যাসিডিটি, বদহজম সহ আরও অন্যান্য সমস্যা হয়। পেটের এই ধরণের সমস্যা দূর করতে আমরা নানান ধরণের ঔষধ সেবন করি। এতে কিডনি, লিভারের ক্ষতি হওয়ার আশংকা থাকে। তাই ঘরোয়া পদ্ধতি হিসেবে রোজ সকালে ১ গ্লাস পানিতে জামের বীজের গুড়া মিশিয়ে খেলে পেটের এই ধরণের সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে।
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণঃ- হাই ব্লাড প্রেসার জনিত সমস্যাকে কখনোও হালকাভাবে নিবেন না। উচ্চ রক্তচাপের কারণে কিডনি, হার্ট, চোখের স্বাস্থ্যের ক্ষতি হওয়ার আশংকা থাকে। এই উচ্চ রক্তচাপ থেকে বাঁচতে ১ গ্লাস পানিতে জামের বীজের গুড়া মিশিয়ে খেলে উপকার মিলবে।
রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিঃ- রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলে দেহে ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, ফাঙ্গাস আক্রমণ করে। জামের বীজের পুষ্টিকর উপাদান গুলো রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্যে করে। তাই নিয়মিত জামের বীজের গুড়া পানি দিয়ে মিশিয়ে খেতে পারলে দেহে রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা আপনা-আপনি বেড়ে যাবে।
ওজন নিয়ন্ত্রণঃ- শরীরে ওজন বেড়ে গেলে ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরলসহ নানান শারীরিক জটিলতা দেখা দেয়। তাই শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে আনতে জামের বীজের গুড়া খেতে পারেন।
হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি হ্রাসঃ- জামের পলিফেনল উপাদান ক্যান্সার ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি হ্রাস করে। তাই হার্ট ভালো রাখতে জামের বীজের গুড়া পানির সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন।
জাম পাতার উপকারিতা
জাম পাতার উপকারিতাঃ- জাম, জামের বীজ, জামের পাতা উভয় আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ উপকারি। তাই নিজেদের ভালোর জন্য আমাদের উচিত এই উপকার গুলো লুফে নেওয়া। আজকের এই আলোচনা থেকে জানব জামের পাতার মধ্যে যেসকল উপকার রয়েছে সেগুলো সম্পর্কে। জামের পাতার উপকারিতা গুলো নিম্নরুপঃ-
- মুখ, দাঁতের আলসার রোধে জাম পাতার রস খুবই কার্যকরী। জাম পাতা মাজন হিসেবে ব্যবহার করলে মাড়ি, দাঁতের গোড়া মজবুত হয়। জাম পাতার রস দিয়ে কুলকুচি করলে মুখের আলসার থেকে মুক্তি মেলে।
- জাম পাতা + কারিপাতা পানিতে ফুটিয়ে পান করলে চুল পড়া রোধ হয়, মুখের ক্ষত দূর করে।
- জাম পাতা রোদে শুকিয়ে নিয়ে গুড়া করুন। সজনে পাতার গুড়া + জাম পাতার গুড়া মিশিয়ে পান করলে ওজন কমাবে, রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করবে।
- ডায়রিয়া জনিতে সমস্যা রোদে জাম পাতার রস খেতে পারেন।
- ২/১ টি জাম পাতা কুচি কুচি করে ১ কাপ পানিতে সিদ্ধ করুন। সিদ্ধ করা হয়ে গেলে ঐ পানির সাথে মধু মিশিয়ে খেলে বমি বন্ধ হবে।
- জামপাতার রসে অ্যান্টে-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান রয়েছে। জাম পাতার রস খেলে বদহজম দূর হয়, হজমশক্তি বৃদ্ধি পায়, ত্বক ও পেটের নানান সমস্যা থেকে মুক্তি মেলে।
গর্ভাবস্থায় জাম খাওয়ার উপকারিতা
গর্ভাবস্থায় জাম খাওয়ার উপকারিতাঃ- গর্ভাবস্থায় সন্তানের মায়েদের বেছে বেছে পুষ্টিকর খাবার গুলো খাওয়া উচিত। অনেক মায়েদের প্রশ্ন গর্ভকালীন সময়ে জাম খাওয়া কি নিরাপদ হবে ? জাম সম্পূর্ণ নিরাপদ একটি খাবার। জামে যেসকল পুষ্টি উপাদান রয়েছে যেমনঃ- আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন সি, ফসফরাস, সোডিয়াম, প্রোটিন, থিয়ামিন যা গর্ভবর্তী মায়েদের সু-স্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজন। গর্ভকালীন সময়ে জামের রয়েছে একাধিক স্বাস্থ্য উপকারিতা যা নিম্নরুপঃ-
- যারা হজমশক্তি নিয়ে চিন্তিত আছেন, গর্ভাবস্থায় হজমশক্তি বৃদ্ধির জন্য জাম হতে পারে সেরা উপায়। ইহা ডায়রিয়া, আলসারজনিত সমস্যা প্রতিহত করবে। পেটের স্বাস্থ্য ঠিক রাখবে।
- গর্ভাবস্থায় রক্তচাপজনিত সমস্যা দেখা দেয়। জামের পটাসিয়াম উপাদান রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখবে। এত ক্যালরির পরিমাণ কম থাকায় আকস্মিক ওজন বাড়ার কোন সম্ভাবনা নেই। গর্ভাবস্থায় জাম খেলে মা ও নবজাতক শিশুর স্বাস্থ্য ভালো থাকবে।
- অনেক গর্ভবর্তী মা গর্ভকালীন সময়ে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা ভুগেন। জামের ডায়েটরি ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করবে, পেট রাখবে পরিষ্কার।
- দেহে রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলে ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাসজনিত রোগের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এতে নবজাতক, গর্ভবর্তী মা ক্ষতিগ্রস্থ হয়। সুতারাং জামের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, খনিজ, ভিটামিন উপাদান গুলো দেহে রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। দেহকে সর্দি, কাশি, জ্বর, অন্যান্য সংক্রমণ থেকে রক্ষা করবে।
- জামে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন। যা হিমোগ্লোবিন তৈরি করে, রক্তশূন্যতা দূর করে। গর্ভবর্তী মায়েরা রক্তশূন্যতার সমস্যায় ভূগলে জাম খান এতে উপকার মিলবে।
- জামের ভিটামিন এ উপাদান চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখবে। যা শিশুর দৃষ্টিশক্তির সক্ষমতা বাড়াবে।
- জাম রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে, গর্ভবর্তী মায়েদের ডায়াবেটিস জনিত সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়।
- জামে রয়েছে উচ্চ পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম যা অকালে/অপরিপক্ক অবস্থায় সন্তান প্রসব হওয়া রোধ করে।
উপসংহার
সম্মানিত পাঠক পুরো পোস্টজুড়ে স্বাস্থ্য সম্পর্কিত একটি টপিকস জাম নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এই পোস্টে কালো জামের উপকারিতা, জামের অপকারিতা, জামের বীজের উপকারিতা, জাম পাতার উপকারিতা, গর্ভাবস্থায় জাম খাওয়ার উপকারিতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়েছেন। এই রকম স্বাস্থ্য সম্পর্কিত আরো পোস্ট পেতে আমাদের সাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন। আপনার সুস্থতা কামনা করে এখানে শেষ করছি, আমাদের সাথেই থাকুন।
পদ্মা মেইলের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url