ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম - গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা
ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম, গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা কী এমন নানান প্রশ্ন নিয়ে আমরা গুগলে অনুসন্ধান করি। মূলত তাদের সুবিধার্তে আজকে এই পোস্টটি তৈরি করা হয়েছে। সুতারাং আপনি যদি ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম, গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা কী তা না জানেন তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য।
দেহে সঠিক পরিমাণে পুষ্টির চাহিদা পূরণে ড্রাগন ফল অনন্য। আবার অনেকের কাছে এই ফলটি নতুন। দেশের বাজারে এখন অহরহ এই ফলটি দেখা মিলে। সুতারাং আপনি যদি পুরো পোস্ট জুড়ে আমাদের সাথে থাকেন তাহলে আশা করা যায় ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম, গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে যাবেন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ- ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম
- ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা
- ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম
- গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা
- লাল ড্রাগন ফলের উপকারিতা
- ড্রাগন ফলের দাম | ড্রাগন ফল কত টাকা কেজি
- ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা
- ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা
- উপসংহার
ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা
যদিও ড্রাগন ফল বিদেশী তার পরেও বাংলাদেশে এর চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। গবেষকরা ড্রাগন ফলের মধ্যে বহু স্বাস্থ্য উপকারিতা খুঁজে পেয়েছে। এই ফল খেতে যেমন সুস্বাদু দেখতেও তেমন আকর্ষণীয়। খনিজ, ভিটামিন, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এর সেরা উৎস ড্রাগন ফল। ড্রাগন ফলের জনপ্রিয়তা এতটাই বেড়েছে মানুষ এখন ছাদবাগানে বানিজ্যিকভাবে এর চাষ করছে। আমরা অনেকেই ড্রাগন ফল খায় অথচ আমাদের জানা নেই ড্রাগন ফলের উপকারিতা কি কি ? ড্রাগন ফলের কোন অপকারিতা আছে কি ? আজকের এই আলোচনা থেকে আমরা জানব ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। চলুন তাহলে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
ড্রাগন ফলের উপকারিতাঃ- যে গুলো আমরা অনেকেই জানি না, চলুন ড্রাগন ফলের উপকারিতা গুলো এক নজরে দেখে নেওয়া যাক-
- কোলেস্টেরল দূর করেঃ- খারাপ কোলেস্টেরল এর কারণে হৃদপিন্ডের ক্ষতি হয়। যেকোন সময় হার্ট অ্যাটাকের আশংকা থাকে। কোলেস্টেরল দূর করার অন্যতম প্রতিষেধক হতে পারে ড্রাগন ফল। ড্রাগন ফল দেহ থেকে খারাপ কোলেস্টেরল দূর করে, ভালো কোলেস্টেরল মাত্রা বাড়ায়।
- হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখেঃ- ড্রাগন ফল খাওয়ার ফলে খারাপ কোলেস্টেরল দূর হয় বিধায় হৃদযন্ত্র সুস্থ থাকে। এতে হার্ট অ্যাটাক হওয়ার ঝুঁকি হ্রাস পায়।
- ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখেঃ- যারা শরীরের অস্বাভাবিক ওজন নিয়ে চিন্তিত, কোনভাবেই ওজন নিয়ন্ত্রণে আনতে পারছেন না তারা নিয়মিত ড্রাগন ফল খান। ড্রাগন ফলে রয়েছে ৮০ শতাংশ পানি, উচ্চ মাত্রায় ফাইবার, ভিটামিন সি ভরপুর উৎস। এটা হজম প্রক্রিয়াকে গতিশীল করে, শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।
- ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়েঃ- ড্রাগন ফলের ক্যারোটিন নামক উপাদান শরীরের ক্যান্সারের টিউমারকে ধ্বংস করে দেয়। এই ফলে লাইকোপেন উপাদান থাকায় ইহা ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়তে সক্ষম।
- ডায়াবেটিস প্রতিরোধঃ- রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে এই ড্রাগন ফলটি। যখন রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায় তখনি শরীরে ডায়াবেটিসের লক্ষণ দেখা যায়। এই ফলটি ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করতে সক্ষম।
- শরীরের হাড় ও দাঁত মজবুত করেঃ- ক্যালসিয়াম শরীরের হাড় ও দাঁত মজবুত করে। ড্রাগন ফল থেকে পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়।
- হজমের সমস্যা দূরঃ- যারা হজমের সমস্যা ভূগছেন তাদের জন্য এই ফলটি খুবই উপকারি। এই ড্রাগন ফলে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে আঁশ যা বদহজমের মতো সমস্যা দূর করে। ইহা পরিপাক প্রক্রিয়াকে সঠিকভাবে কাজ করতে সহায়তা করে।
- রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিঃ- যখন দেহে রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায় তখন শরীরের নানান ধরণের রোগ বাসা বাধেঁ। এই ফল থেকে আপনি পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সি পাবেন যা দেহে রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং শরীরকে ভিতর থেকে মজবুত ও শক্তিশালী করে।
- বয়সের ছাপ দূরঃ- আমাদের অনেকে অল্প বয়সে বৃদ্ধ বৃদ্ধ লাগে। চেহারায় বয়সের ছাপ পড়ে যায়। সুতারাং বয়সের ছাপ দূর করতে, ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে ড্রাগন ফল অনন্য।
- হিমোগ্লোবিন উৎপাদন করেঃ- যখন রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে যায় তখন রক্তস্বল্পতা দেখা দেয়। যারা রক্তস্বল্পতায় ভূগছেন তারা এই ড্রাগন ফলটি খাদ্য তালিকায় রাখুন। কেননা, এই ফলটি আয়রনের ভালো উৎস।
- অন্যান্য সমস্যার সমাধানঃ- আমাদের অনেকের দেহে ক্লান্তি ক্লান্তি ভাব লেগেই থাকে, মনোনিবেশে সমস্যা হয়, ত্বক বিবর্ণ রুপ ধারণ করে, অসময়ে মাথা থেকে চুল ঝরে যায় ড্রাগন ফল এই ধরণের সমস্যার সমাধান করে।
- দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখেঃ- বয়স বাড়ার সাথে সাথে আমাদের চোখে নানান সমস্যা দেখা দেয়। ড্রাগন ফল ক্যারোটিন সমৃদ্ধ হওয়ায় এই ফল চোখের দৃষ্টি-শক্তি ঠিক রাখতে সহায়তা করে।
ড্রাগন ফলের অপকারিতাঃ- ড্রাগন ফল যেমন স্বাস্থ্যের জন্য উপকারি অনুরুপভাবে এই ফল অতিরিক্ত খেলে দেখা দিতে পারে নানান শারীরিক পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া। অতিরিক্ত এই ফল খেলে যেসব সমস্যা দেখা দিতে পারেঃ-
- ড্রাগন ফল অতিরিক্ত খেলে এলার্জি সমস্যা দেখা দিতে পারে।
- এই ফল অতিরিক্ত খেলে ডায়রিয়া সমস্যা দেখা দিতে পারে।
- নিম্ন রক্তচাপজনিত সমস্যা দেখা দেয়।
- প্রেগনেন্ট মহিলা, স্তন্যদানকারী মায়েদের ড্রাগন ফল খাওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া দরকার।
- ড্রাগন ফল অতিরিক্ত খাওয়ার কারণে কারও কারও বমি বমি ভাব, গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই ড্রাগন ফল অতিরিক্ত না খেয়ে অল্প মাত্রায় খান এতে উপকার পাওয়া যাবে।
ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম
ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম খুবই সহজ। আমরা বাড়িতে গাজর, টমেটো, শসা যেভাবে খায় ড্রাগন ফলও আপনি সেইভাবে খেতে পারেন। আপনি চাইলে এই ফল জুস করে খেতে পারেন, চাইলে সালাদের মতো করেও খেতে পারেন, সাধারণ ফল আমরা যেভাবে কেটে খায় সেইভাবেও কেটে খেতে পারেন। ড্রাগন ফল রান্না করে না খাওয়াটাই ভালো কেননা, এতে ফলের পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাছাড়া আপনি মিল্কশেক, কিংবা স্মুদি তৈরি করেও খেতে পারেন। ড্রাগন ফল পেঁকে যখন একেবারে লাল হয়ে যাবে তখন ড্রাগন ফল খান । অপরিপক্ক, অপুষ্ট অবস্থায় এই ফল না খাওয়াই ভালো। .
গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা
গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা জানতে অনেক গর্ভবর্তী মা গুগলে অনুসন্ধান করেন। কেননা, অনেক গর্ভবর্তী নারীরা গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা সম্পর্কে অবগত নই। সুতারাং তাদের জন্য এই প্যারাটি গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে। গর্ভবর্তী নারীদের জন্য ড্রাগন ফল আদর্শ ফল হতে পারে। এই ফল গর্ভবর্তী নারীদের জন্য ভালো ও নিরাপদ। কেন এই ফল গর্ভবর্তী নারীদের জন্য উপকারি চলুন জেনে নেওয়া যাকঃ-
- গর্ভাবস্থায় অনেক সময় আয়রন, ওমেগা-৩ ঘাটতি দেখা যায়। সেক্ষেত্রে আমরা বিভিন্ন ঔষধ, ক্যাপসুল সেবন করে থাকি। সুতারাং ড্রাগন ফল আয়রন, ওমেগা-৩ এর ঘাটতি পূরণ করতে সহায়তা করে।
- ড্রাগন ফল থেকে ভিটামিন বি, আয়রন, ফোলেট পাওয়া যায়। যা নবজাতক শিশুর জন্মগত ত্রুটি রোধ করতে সহায়তা করে। ভিটামিন বি, আয়রন, ফোলেট উপাদান গর্ভাবস্থায় শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করে।
- ড্রাগন ফলের ক্যালসিয়াম ভ্রণের হাড়ের বিকাশ ঘটায়।
- ড্রাগন ফলের ক্যালসিয়াম নারীদের পোস্টমেনোপজাল জনিত সমস্যা দূর করে।
লাল ড্রাগন ফলের উপকারিতা
সাধারণত ড্রাগন ফল গোলাপী লাল রঙের হয়ে থাকে, এই ফল খেতে যেমন সুস্বাদু অনুরুপভাবে দেখতেও তেমন আকর্ষণীয়। বানিজ্যিকভাবে এই ফলের চাষ বাংলাদেশে হচ্ছে। এই ফল খনিজ, ভিটামিন, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এর ভরপুর উৎস হওয়ায় এই ফল বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি হ্রাস করে। লাল ড্রাগন ফলের উপকারিতা গুলো নিম্নরুপঃ-
- রক্তশূন্যতার সমস্যা দূর করে। লাল ড্রাগন আয়রনের সেরা উৎস।
- এই ফল চোখের দৃষ্টি-শক্তি ঠিক রাখে, চোখের ছানি পড়া রোধ করে। কেননা, এই ফল বিটা-ক্যারোটিন এর অন্যতম উৎস।
- এই ফলে চর্বিজাতীয় উপাদান নেই। ওজন বেড়ে যাওয়ার কোন আশংকা নেই।
- ইহা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে, হজমশক্তির উন্নতি ঘটায়। কেননা, এতে রয়েছে উচ্চ মাত্রায় ফাইবার।
- ড্রাগন ফলের বীজে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি-অ্যাসিড রয়েছে যা হার্টের স্বাস্থ্য সুরক্ষিত রাখে।
- ইহা ভিটামিন সি সেরা উৎস। ইহা রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
- ড্রাগন ফলে পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম রয়েছে যা শরীরের হাড় ও দাঁতের মাড়ি মজবুত করে।
- ড্রাগন ফলের লাইকোপেন উপাদান ক্যান্সার বিরোধী হিসেবে কাজ করে।
ড্রাগন ফলের দাম | ড্রাগন ফল কত টাকা কেজি
ড্রাগন ফল তো বিদেশি এই ফলের বাজার মূল্য কত হবে তা আমরা জানি না। সুতারাং আপনি যদি ড্রাগন ফলের দাম, ড্রাগন ফল কত টাকা কেজি না জানেন তাহলে এই প্যারাটি আপনার জন্য। ড্রাগন ফলের দাম, কেজি প্রতি ড্রাগন ফলের দাম কত হবে তা স্থানভেদে ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। এভারেজে ড্রাগন ফলের দাম ১৫০ - ২০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।
ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা
ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা সম্পর্কে জানতে আমরা অনেকে গুগলে অনুসন্ধান করি। তাদের জন্য এই প্যারাটি গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে। ড্রাগন ফলে পর্যাপ্ত পরিমাণে ডায়েটরি ফাইবার রয়েছে, ক্যালোরির পরিমাণ খুবই কম, ফ্যাট নেই বললেই চলে।
১ কাপ ড্রাগন ফলে যেসব উপাদান রয়েছেঃ-
ক্যালোরি -------------১৩৬ গ্রাম।
আয়রন----------------৮ শতাংশ।
ম্যানেসিয়াম----------১৮ শতাংশ।
ভিটামিন ই-----------৪ শতাংশ।
ভিটামিন সি---------৯ শতাংশ।
ফাইবার-------------৭ গ্রাম।
প্রোটিন-------------৩ গ্রাম।
১০০ গ্রাম সাদা মাংসযুক্ত ড্রাগন ফল থেকে যেসব উপাদান পাওয়া যায়ঃ-
ক্যালরি------------------৬০ গ্রাম
কার্বোহাইড্রেট---------৯-১৪ গ্রাম
ডায়েটারি ফাইবার----১-২ গ্রাম
প্রোটিন----------------১-২ গ্রাম
চর্বি------------------১ গ্রামের কম
চিনি----------------৮-১২ গ্রাম।
১০০ গ্রাম লাল মাংসযুক্ত ড্রাগন ফল থেকে যেসব উপাদান পাওয়া যায়ঃ-
ক্যালরি-------------৫০-৬০ গ্রাম
কার্বোহাইড্রেট---------৯-১৪ গ্রাম
ডায়েটারি ফাইবার----১-২ গ্রাম
চিনি----------------৮-১২ গ্রাম
প্রোটিন----------------১-২ গ্রাম
চর্বি------------------১ গ্রামের কম
তাছাড়া ড্রাগন ফল থেকে অন্যান্য উপাদান যেমনঃ- খনিজ, ভিটামিন বি-১, ভিটামিন বি-২, আয়রন, ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস এই উপাদান গুলো পর্যাপ্ত পরিমাণে রয়েছে।
ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা
ড্রাগন ফলের যেমন উপকারিতা রয়েছে অনুরুপভাবে ড্রাগন ফলের খোসারও উপকারিতা রয়েছে। নিম্নে ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা নিম্নরুপঃ-
- ড্রাগন ফলের খোসায় উচ্চ মাত্রায় আমিষ রয়েছে যা পাচন সমস্যার উপশম করে।
- ড্রাগন ফলের খোসা থেকে ভিটামিন সি, বিটাক্যারোটিন, উচ্চ মাত্রার প্রোটিন পাওয়া যায়। যা দেহে পুষ্টির যোগান দেয়।
- ড্রাগন ফলের খোসা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে, হৃদরোগ এবং কোলেস্টেরলের নিয়ন্ত্রণে করে।
- ড্রাগন ফলের খোসায় উচ্চ মাত্রায় এন্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা বিষাক্ততা প্রতিরোধ করে।
উপসংহার
সম্মানিত পাঠক পুরো পোস্ট জুড়ে স্বাস্থ্য সম্পর্কিত একটি টপিকস ড্রাগন ফল নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এই পোস্টে ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা, ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম, গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা, লাল ড্রাগন ফলের উপকারিতা, ড্রাগন ফলের দাম | ড্রাগন ফল কত টাকা কেজি, ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা, ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি পোস্টটি পড়ে আপনি উপকৃত হয়েছেন। আপনার সুস্থতা কামনা করে এখানে শেষ করছি। আমাদের সাথেই থাকুন।
পদ্মা মেইলের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url