মৌমাছি সম্পর্কে অজানা তথ্য - মৌমাছির জীবনী - মৌমাছি কতদিন বাঁচে জানুন

সম্মানিত পাঠক এই পোস্টে মৌমাছি সম্পর্কে অজানা তথ্য, মৌমাছির জীবনী, মৌমাছি কতদিন বাঁচে ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। নিশ্চয় এখন বুঝতেই পারছেন এই পোস্টটি আপনার জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে। সুতারাং আপনি যদি মৌমাছি সম্পর্কে অজানা তথ্য, মৌমাছির জীবনী, মৌমাছি কতদিন বাঁচে ইত্যাদি না জানেন তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য।

মৌমাছি সম্পর্কে অজানা তথ্য - মৌমাছির জীবনী - মৌমাছি কতদিন বাঁচে

অনেক পাঠক গুগলে সার্চ করে মৌমাছি সম্পর্কে অজানা তথ্য, মৌমাছির জীবনী, মৌমাছি কতদিন বাঁচে তা জানতে চায়। তাদের উপকারের জন্য আমরা এই পোস্টে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। তাই আর দেরি না করে চলুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

পোস্ট সূচিপত্রঃ মৌমাছি সম্পর্কে অজানা তথ্য

মৌমাছি সম্পর্কে অজানা তথ্য 

প্রাকৃতিক পরিবেশের উপর মৌমাছির ভূমিকা ব্যাপক। উদ্ভিদ পরাগায়নের কাজটি করে থাকে মৌমাছি। যদি মৌমাছি পরাগায়ন না করত তাহলে গাছে ফুল ফুটতো না, ফল ধরত না। গুগলের বহুল আলোচিত একটি টপিকস হলো মৌমাছি সম্পর্কে অজানা তথ্য নিয়ে। আসুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাকঃ-

  • মৌমাছি এমন এক ধরণের সৃষ্টি যারা অত্যন্ত পরিশ্রমী এবং বুদ্ধিমান। মৌমাছিরা দলবদ্ধভাবে বসবাস করে। প্রায় ৩ ধরণের মৌমাছির কথা শোনা যায়। যথাঃ- রাণী মৌমাছি, পুরুষ মৌমাছি, শ্রমিক মৌমাছি। এদের কাজও ভাগ করা আছে। 
  • মৌমাছির মধ্যে সর্দার হলো রাণী মৌমাছি এবং এরা আকারেও অন্যদের তুলনায় বড় হয়। দলকে সম্পূর্ণ নেতৃত্ব দেয় এই রাণী মৌমাছি। রানী মৌমাছি ডিম দেয়। রাণী মৌমাছির আয়ুস্কাল অন্যান্য মৌমাছির তুলনায় বেশি। 
  • শ্রমিক মৌমাছি এরাও নারী মৌমাছি। এদের কাজ ভিন্ন। এদের কাজ হলো মৌচাক বানানো, ফুল থেকে মধু সংগ্রহ করা, পরাগায়ন ঘটানো। আমরা বাইরে যেসকল মৌমাছি দেখি সেই গুলো শ্রমিক মৌমাছি।
  • পুরুষ মৌমাছি এদের কাজ হলো নারী মৌমাছিদের সাথে সঙ্গম করা। এদের আয়ুস্কাল খুবই কম। গ্রীষ্ম ও বসন্ত মৌসুম ছাড়া এরা অন্যান্য মৌসুমে অলস সময় কাটায়।
  • মৌমাছি সুপরিচিত মধুর জন্য। শ্রমিক মৌমাছির ফুলের অমৃত থেকে মধু সংগ্রহ করে, মৌমাছির দেহের বিশেষ থলিতে জমা রাখে। সেই মধু মৌচাকে নিয়ে গিয়ে মৌচাকে থাকা মৌমাছির মুখে দিয়ে দেয়। পরে এরা ফুলের অমৃতের সঙ্গে তাদের দেহ থেকে কয়েক ধরণের এনজাইম যোগ করে মৌচাকে রস জমা রাখে। ধীরে ধীরে এই রস গাড় মধূতে রুপ নেয়।
  • রাণী মৌমাছি মারা গেলে সদ্য জন্মানো নতুন রাণী মৌমাছি বাচাই করা হয়, এই কাজটি করে থাকে শ্রমিক মৌমাছিরা। শ্রমিক মৌমাছিরাই সদ্য জন্মানো নতুন রানী মৌমাছিকে রয়্যাল জেলি নামে বিশেষ ধরণের খাবার খাওয়ায়। ফলে দ্রুত  এই মৌমাছি বড় হয়। প্রাপ্ত বয়স্ক হলে রাণী মৌমাছির জায়গায় স্থলাভিষিক্ত হয়।
  • একটি রাণী মৌমাছি প্রায় ১৮/২০ টি পুরুষ মৌমাছি সঙ্গে সঙ্গম করে, এবং ২৫০০ মতো ডিম দিতে সক্ষম।
  • রাণী মৌমাছি যখন চাকের নিয়ম ভঙ্গ করে অন্য চাকের মৌমাছির সঙ্গে মিলিত হয় তখন পুরুষ মৌমাছি হুল ফুটিয়ে, পাখনা ছিড়ে, দম বন্ধ করে মেরে ফেলে ঃ- মৌমাছি সম্পর্কে অবাক করা তথ্য দিয়েছে “মৌমাছিতত্ত্ববিদ প্রোকোপোভিচ”।
  • ঘন্টায় প্রায় ৩৫ কিলোমিটার বেগে মৌমাছি উড়তে সক্ষম। একটি মৌমাছির মোট ৪টি ডানা রয়েছে। সেকেন্ডে এরা ২৪০ বার ডানা ঝাপটাতে পারে। ক্ষুধার্ত মৌমাছি দিনে প্রায় ১০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে সক্ষম। এরা সাধারণত বেশি দূর যায় না মৌচাকের ৩ কিলোমিটারের মধ্যে থাকে। প্রায় প্রতিদিন ২ হাজার ফুল থেকে মধু সংগ্রহ করে।
  • মৌমাছির প্রায় ১৭০টির মতো রিসেপ্টর আছে। যেগুলো দিয়ে তারা গন্ধ নিতে পারে। এই রিসেপ্টরের সাহায্যে তারা ফুল চিনতে পারে।
  • মৌমাছিরা নৃত্য করে। এই নৃত্যের মাধ্যমে তারা কোথায় সেরা ফুল পাওয়া যাবে, কোথায় পানি পাওয়া যাবে ইত্যাদি বিস্তারিত তথ্য একে অপরকে দিয়ে সহযোগিতা করে।
  • ২০০৮ সালের গবেষণা থেকে পাওয়া যায়ঃ- ইউরোপীয়ান মৌমাছি ও এশিয়ান মৌমাছি একে অপরের মনের ভাব বুঝতে পারে।
  • ২০১২ সালের এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে এরা মানুষের চেহারা দ্রুত আয়ত্ত করে নিতে পারে।
  • প্রথম কৃত্রিম ফ্রেমে মৌ চাষের পদ্ধতি আবিষ্কার করেন ইউক্রেনের বাসিন্দা প ই প্রোকোপোভিচ, সময়টা ছিলো অষ্টাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি।
  • প্রাচীন গুহাবাসীর চিত্রকর্ম বিখ্যাত বাইক্রপের ‘ক্যুপা দ্য লা আরানা’র মধু সংগ্রহের চিত্রকলা দেখা যায়।
  • মিসরের ফারাওদের উপাধিফলকেও মৌমাছির চিত্রকর্ম দেখা যায়। যার দ্বারা অনুমান করা হয় এরা নির্ভয়তা আর শৃঙ্খলার প্রতীক।
  • প্রতিটি মৌমাছি প্রায় ০.৮ গ্রাম অর্থ্যাৎ ১/১২ চা চামচ মধু সংগ্রহ করে।
  • রাণী মৌমাছির আয়ুষ্কাল সব থেকে বেশি। গ্রীষ্মে এরা ব্যস্ত সময় পার করে। রোজ এরা ২৫০০ মতো ডিম পাড়ে।
  • মৌমাছির চাকে ছোট ছোট কুঠুরি রয়েছে। এই কুঠুরি গুলো দেখতে ষড়ভূজাকার। এই খানে কিন্তু মধূ বেশি সংরক্ষণ করে রাখা হয়। যদি এটা ষড়ভূজাকার না হয়ে গোলাকার বা বৃত্তাকার হতো তাহলে এখানে মধূ রাখা যেত না।
  • আমরা জানি মৌমাছি অত্যন্ত পরিশ্রমী। ১ কেজি মধূ তৈরিতে তারা প্রায় ৪০ লাখ ফুলে ঘুরে বেড়ায়।

মৌমাছির জীবনী 

মৌমাছির জীবনী তার পরিবেশের ঋতু পরিবর্তনের উপর নির্ভর করে। বসন্ত, গ্রীষ্মে যখন প্রচুর ফুল ফোটে তখন খাবার পাওয়া যায় তখন রাণী মৌমাছি ডিম দেয়। আর শরৎকালে, শীতকালে খাদ্যের অভাব দেখা যায় তখন মৌমাছি ডিম দেয় না। মৌমাছির জনসংখ্যা হ্রাস পায়, তখন মৌমাছি বেঁচে থাকার জন্য লড়াই করে। রানী মৌমাছি ৫ বছর পর্যন্ত বাঁচে, শ্রমিক মৌমাছি ৫-৬ সপ্তাহ বাঁচে, পুরুষ মৌমাছি কয়েক সপ্তাহ সপ্তাহ বাঁচে। তাছাড়া নবজাতক মৌমাছিদের যত্ন নেওয়ার কাজটি করে শ্রমিক মৌমাছিরা।মৌমাছি যখন প্রাপ্ত বয়স্ক হয় তখন তারা অমৃত সংগ্রহ করে, পরাগ সংগ্রহ করে, নতুন মৌমাছিদের যত্ন নেয়, মৌচাক পরিষ্কার করা, অসুস্থ মৌমাছির যত্ন নেয়া।

মৌমাছি সম্পর্কে ৫টি বাক্য 

মৌমাছি সম্পর্কে ৫ টি বাক্য সম্পর্কে আপনারা জানতে চেয়েছেন। আমি এখানে মৌমাছি সম্পর্কে সহজ ও গুরুত্বপূর্ণ ৫ টি বাক্য সম্পর্কে আলোচনা করব। চলুন জেনে নেওয়া যাকঃ-

  • মৌমাছি দলবদ্ধভাবে বসবাস করতে পছন্দ করে। আমরা মানুষদের মধ্যে যেমন নিয়ম কানুন আছে অনুরুপভাবেও মৌমাছিদের মধ্যেও তাদের কিছু নিয়ম কানুন আছে। এরা সামাজিক পতঙ্গ নামে খ্যাত।
  • মৌমাছির চাক গুলো দেখতে ষষ্ঠভূজাকৃতির, সেখানে রয়েছে অসংখ্য খাঁজ। এই খাঁজের মধ্যে তারা কোনটিতে মধু, কোনটিতে লার্ভা, কোনটিতে পরাগ জমা রাখে, আর অন্যটিতে তারা নিজেরা বাস করে।
  • মৌচাকের যেসকল মৌমাছি অসুস্থ হয় শ্রমিক মৌমাছিরা তাদের মধু খাইয়ে সুস্থ করে তোলার চেষ্টা করে। যদি কোন কারণে সুস্থ না অসুস্থ মৌমাছিদের চাক থেকে বের করে দেয়া হয় যাতে করে চাকে রোগ বালাই না ছড়ায়।
  • মৌমাছিদের মধ্যে সর্দার মানা হয় রাণী মৌমাছিকে। পুরুষ মৌমাছি সঙ্গম ছাড়া বেশি কিছু করতে পারে না। শ্রমিক মৌমাছিরা রাণী মৌমাছির কমান্ড ফলো করে।
  • মৌচাকে জমে থাকা মধু গুলো চুরি করে জায়ান্ট হর্নেট নামে প্রাণী। তারা দলবেধেঁ মধু, পিউপা, লার্ভা এগুলো চুরি করে। তখনই মৌমাছি দলবদ্ধভাবে জায়ান্ট হর্নেট প্রাণীদের উপর আক্রমণ করে।

মৌমাছি কতদিন বাঁচে 

মৌমাছি এরা সুশৃঙ্খল প্রজাতি নামে খ্যাত। প্রায় ৩ ধরণের মৌমাছির কথা শুনা যায়ঃ- রাণী মৌমাছি, শ্রমিক মৌমাছি, পুরুষ (ড্রোন) মৌমাছি। অঞ্চলভেদে বা পরিবেশভেদে এদের জীবনীকাল ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। তবে মৌমাছির গড় আয়ু কত, মৌমাছি কতদিন বাঁচে এ নিয়ে নিম্নে আলোচনা করা হলোঃ-

রানী মৌমাছিঃ- এদের জীবনীকাল সব থেকে বেশি। এরা প্রায় ৫ বছর পর্যন্ত বাঁচতে পারে।

শ্রমিক মৌমাছিঃ- রাণী মৌমাছির অর্ডার মোতাবেক এরা কাজ করে থাকে। এদের জীবনীকাল প্রায় ৫-৬ সপ্তাহ পর্যন্ত। উদীয়মান শ্রমিক মৌমাছিরা ৬ মাস পর্যন্ত বাঁচে।

পুরুষ (ড্রোন) মৌমাছিঃ- এদের জীবনী কাল সব থেকে কম। প্রজনন করার পর এরা কয়েক সপ্তাহ পর্যন্ত বাঁচে।

মৌমাছি সম্পর্কে ১০টি বাক্য 

মৌমাছি যা মধু সংগ্রহকারী পতঙ্গ নামে পরিচিত। মৌমাছির কাজ হলো ফুল পরাগায়ন করা এবং মধু ও মোম উৎপাদন করা। ধারণা করা হয় যে, প্রায় ২০ হাজারেরও বেশি মৌমাছির প্রজাতি রয়েছে। আমার আলোচনার মূল বিষয় হচ্ছে মৌমাছি সম্পর্কে ১০ টি বাক্য। চলুন বাক্য গুলো জেনে নেওয়া যাকঃ-

  • মৌমাছির খাবার হলো ফুলের অমৃত।
  • মৌমাছি বেঁচে থাকতে পারে আনুমানিক ১২২-১৫২ দিন পর্যন্ত।
  • মৌমাছির দৈর্ঘ্য হলো কমপক্ষে ১-১.৪ সেন্টি মিটার পর্যন্ত।
  • মৌমাছিরা একে অপরের সাথে যোগাযোগ করে ফেরোমোনের বা বিশেষ ধরণের নাচের মাধ্যমে।
  • পুরুষ মৌমাছি (ড্রোন) রানী মৌমাছির সাথে সঙ্গম করে, রানী মৌমাছি ডিম দেয়, কর্মী মৌমাছি কাজ হলো পরাগ বা অমৃত সংগ্রহ করা।
  • মৌমাছির সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো উদ্ভিদের পরাগায়ন। এক ফুল থেকে অন্য ফুলে পরাগ স্থানান্তরের মাধ্যমে তারা নতুন উদ্ভিদের জন্ম দেয় বা উদ্ভিদকে পুনরুত্পাদন করে।
  • মৌমাছি ফুলের অমৃত থেকে মধু তৈরি করে এবং সেটি তারা মৌচাকে সংরক্ষণ করে।
  • রাণী মৌমাছি কয়েক বছর বাঁচলেও পুরুষ মৌমাছির আয়ুষ্কাল সব থেকে কম। কর্মী মৌমাছিরা কয়েক সপ্তাহ থেকে কয়েক মাস পর্যন্ত বাঁচে।
  • পরিবেশের উপর মৌমাছির ভূমিকা তুলে ধরতে ২০শে মে বিশ্ব মৌমাছি উদযাপন করা হয়।
  • একটি কারখানায় শ্রমিকের যেমন আলাদা দায়িত্ব থাকে, মৌমাছির ক্ষেত্রে তাদের নিজস্ব আলাদা আলাদা দায়িত্ব থাকে। যেমনঃ কেউ নবজাতক মৌমাছির যত্ন নেয়, আবার কেউ মৌচাক পরিষ্কার করে, আবার কেউ মধু তৈরি করে ইত্যাদি।

মৌমাছির উপকারিতা 

সৃষ্টিকর্তার এক অপূর্ব নিদর্শন হলো মৌমাছি। প্রাকৃতিক পরিবেশের উপর মৌমাছির গুরুত্ব ও ভূমিকা অপরিসীম। মৌমাছির উপকারিতা নিম্নরুপঃ-

মধু তৈরিঃ- মধুর উপকারিতা চিকিৎসা বিজ্ঞান দ্বারা প্রমাণিত। হাজারো রোগের মহাঔষধ হচ্ছে মধু। আর এই মধু সংগ্রহের কাজটি করে মৌমাছি। মৌমাছি ফুলের অমৃত থেকে মধু সংগ্রহ করে এবং সেটি চাকে জমা করে।

উদ্ভিদের পরাগায়ণঃ- মৌমাছি উদ্ভিদের পরাগায়ন ঘটানোর কাজটি করে থাকে। যদি মৌমাছি না থাকতো তাহলে পরাগায়ন হতো না, ফুল ফুটতো না, ফল ধরতে না, উদ্ভিদের বংশ বিস্তার ঘটতো না। তাহলে নিশ্চয় বুঝতেই পারছেন প্রাকৃতির পরিবেশের উপর মৌমাছির প্রভাব কতটা।

উপসংহার

সম্মানিত পাঠক আশা করি পুরো পোস্ট থেকে মৌমাছি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পেয়েছেন। এই পোস্টে মৌমাছি সম্পর্কে অজানা তথ্য, মৌমাছির জীবনী, মৌমাছি সম্পর্কে ৫টি বাক্য, মৌমাছি কতদিন বাঁচে, মৌমাছি সম্পর্কে ১০টি বাক্য, মৌমাছির উপকারিতা ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারছেন। আশা করি পোস্টটি পড়ে আপনাদের ভালো লেগেছে। এরকম তথ্য বহুল পোস্ট পেতে আমাদের সাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন। আপনার সুস্থতা কামনা করে এখানে শেষ করছি আমাদের সাথেই থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

পদ্মা মেইলের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url