মোটা হওয়ার খাদ্য তালিকা - মোটা হওয়ার উপায় ঔষধ জেনে নিন
রোগা-পাতলা শরীর আমাদের ব্যাক্তিত্বের শান নষ্ট করে দেয়। তাই অনেকে মোটা হওয়ার উপায় খুঁজে। মোটা হওয়ার খাদ্য তালিকা কী তা লিখে গুগলে মানুষ সার্চ করে। মোটা হওয়ার জন্য কোন ঔষধ খাবে ?মোটা হওয়ার উপায় ঔষধ সম্পর্কে জানতে চায়। চিন্তার কোন কারণ নেই আমরা এই পোস্টে মোটা হওয়ার খাদ্য তালিকা ও মোটা হওয়ার উপায় ঔষধ নিয়ে আলোচনা করেছি।
অতিরিক্ত ওজন যেমন চিন্তার কারণ অনুরুপভাবে বয়স অনুযায়ী কম ওজন চিন্তার কারণ। তাই স্বাস্থ্যকর উপায়ে কিভাবে মোটা হওয়া যায় ? মোটা হওয়ার খাদ্য তালিকা নিয়ে আমরা এই পোস্টে বিস্তারিত আলোচনা করছি। আপনি যদি মোটা হওয়ার উপায় ঔষধ সম্পর্কে না জানেন তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ মোটা হওয়ার খাদ্য তালিকা
- মোটা হওয়ার খাদ্য তালিকা
- মোটা হওয়ার ঘরোয়া উপায়
- মোটা হওয়ার উপায় ঔষধ
- অতি তাড়াতাড়ি মোটা হওয়ার উপায়
- শেষ কথা
মোটা হওয়ার খাদ্য তালিকা
কোন প্রকার ঔষধের সহায়তা ছাড়া কিভাবে সুষম খাদ্য গ্রহণের মাধ্যমে ওজন বাড়ানো যায় সেই বিষয় গুলো নিয়ে আজকে আলোচনা করা হবে। এখন আপনাকে এমন কিছু খাবারের নাম বলা হবে যে খাবার গুলো নিয়মিত খাদ্য তালিকায় রাখলে আপনার ওজন বাড়বে অনায়াসে। একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের যদি স্বাভাবিকের চেয়ে কম ওজন হয় তাহলে সে আন্ডারওয়েট সমস্যায় ভোগে। আন্ডারওয়েট সমস্যা হলে একজন মানুষের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়।
ফলে সে শারীরিক নানান ধরণের সমস্যার সম্মুখীন হয়। কম ওজনের কারণে শরীর দেখতে লিকলিক করে। জামা পড়লে যেন মনে হয় জামা হ্যাঙ্গারে ঝুলছে। তাই রোগা পাতলা শরীর সুষম খাবার গ্রহণের মাধ্যমে কিভাবে মোটা-তরতাজা করা যায় তা আমাদের জানা জরুরী। তাহলে চলুন মোটা হওয়ার খাদ্য তালিকা গুলো জেনে নেওয়া যাক।
উচ্চ ক্যালরি সমৃদ্ধ শুকনো ফলঃ কাজু বাদাম, পেস্তাবাদাম, কিশমিস, কাঠ বাদাম, চিনা বাদাম, খেজুর এই খাবার গুলো খাদ্য তালিকায় রাখুন। এই খাবার গুলোতে রয়েছে উচ্চ ক্যালরি। যা রোগা পাতলা শরীরকে তরতাজা করে এবং শরীরের ওজন বৃদ্ধি করে। কাঠ বাদাম, পেস্তাবাদা, চিনা বাদাম, কিশমিস এগুলো রাতে পানিতে ভিজিয়ে রেখে সকালে খান। তাহলে দেখবেন আপনার মোটা হওয়ার স্বপ্ন খুব দ্রুত পূরণ হবে।
পিনাট বাটারঃ উচ্চ ক্যালরি সমৃদ্ধ একটি খাবার। ইহা দ্রুত ওজন বাড়াতে খুবই কার্যকরী। তাই আপনি পিনাট বাটার সরাসরি অথবা পাউরুটির সাথে লাগিয়ে খেতে পারেন।
আলুঃ ইহা কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ একটি খাবার। দ্রুত ওজন বাড়াতে ইহা খুবই কার্যকরী। তাই আপনার খাদ্য তালিকায় আলু রাখুন। কিছুদিন পর এর ফল আপনি হাতে-নাতে পেয়ে যাবেন।
ডিমঃ শরীরের জন্য অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি খাবার। ডিমের ভিটামিন এ যা চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে, ডিমে রয়েছে জিংক যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। তাই সকালে নাস্তার পর অথবা দিনের যেকোন সময় ডিম খান। এতে আপনার শরীরের ওজন দ্রুত বৃদ্ধি পাবে।
ভাতের মাড়ঃ ভাতের মাড়ে প্রচুর শক্তি রয়েছে। প্রত্যেকের বাড়িতে ভাত রান্না হয়। ভাতের মাড়ের সাথে লবণ মিশিয়ে খান। এতে শরীরের ওজন দ্রুত বৃদ্ধি পাবে।
বিভিন্ন মৌসুমী শাকসবজিঃ মৌসুমী শাকসবজিতে রয়েছে প্রচুর পুষ্টি গুণাগুণ। যা শরীরের ওজন বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। তাই খাদ্যতালিকায় মৌসুমী শাকসবজি রাখুন।
বিভিন্ন মৌসুমী ফলঃ মৌসুমী ফল স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারি। সকালের নাস্তায়, দুপুরে খাবারের পর, রাতের খাবারের পর খাদ্য তালিকায় মৌসুমী ফল রাখুন। ওজনের সমস্যা শীঘ্রই দূর হবে।
দুধঃ দুধে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন বি ১২ উপাদান রয়েছে। ভিটামিন বি ১২ শরীরে রক্ত তৈরি করে। ক্যালসিয়াম দাঁত ও হাড় মজবুত করে। দুধের প্রোটিন পেশি গঠনে সহায়তা করে। তাছাড়া দুধের আরও অন্যান্য উপাদান যেমনঃ ভিটামিন, খনিজ, চর্বি, শকরা পাওয়া যায়।
কলাঃ খুব কম দামে বাজার থেকে কলা কিনতে পাওয়া যায়। কলাতে ফাইবার রয়েছে যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে, হজমশক্তি বাড়ায়। কলা হার্ট সুস্থ রাখতে গুরুত্ব পূর্ণ ভূমিকা রাখে। কলাতে ভিটামিন বি ৬ রয়েছে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। তবে সকালে খালি পেটে কলা খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। আপনি শরীরে ওজন বাড়ানোর জন্য দৈনিক ২/১ টি করে কলা খান।
ডালঃ ডাল সহজলভ্য খাবার গুলোর মধ্যে একটি। শরীরে উপকারি জীবাণু গুলোকে বাঁচিয়ে রাখতে ডাল ভীষণ উপকারী। ডালকে বলা হয় প্রিবায়োটিক খাবার। ডালে রয়েছে প্রচুর প্রোটিন। তাছাড়া রয়েছে অসংখ্য পুষ্টি উপাদান যেমনঃ আয়রন, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম।
বিভিন্ন ধরণের বীজঃ তিলের বীজ, তিসির বীজ, মিষ্টি কুমড়ার বীজ, সূর্যমুখীর বীজ এগুলো খাদ্য তালিকায় রাখুন। এই খাবারগুলো শরীরে পুষ্টি যোগায় ও ওজন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
বেশি বেশি পানি পানঃ শরীর সুস্থ রাখতে বেশি থেকে বেশি পানি পান করা আবশ্যক। একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যাক্তির দৈনিক ৩-৫ লিটার পানি পান করা দরকার।
লাল মাংসঃ লাল মাংসে রয়েছে প্রোটিন, চর্বি। ওজন বাড়াতে, পেশী গঠনে লাল মাংস খুবই উপকারি। যদি হাই প্রেসার জনিত সমস্যা থাকে তাহলে লাল মাংসের বদলে মুরগীর মাংস খান। আপনি লাল মাংসে যে পরিমাণ প্রোটিন পাবেন মুরগীর মাংস থেকেও অনায়াসে সেই পরিমাণ প্রোটিন পাওয়া যাবে।
টক দইঃ মিষ্টি দইয়ের বদলে টক দই খান। কেননা, আমাদের শরীরে অনেক উপকারি জীবাণু রয়েছে যা ক্ষতিকর জীবাণু থেকে শরীরকে সুস্থ রাখে এবং শরীরে নতুন করে উপকারী জীবাণু যুক্ত হয়।
ডার্ক চকলেটঃ এই চকলেটে রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, উচ্চ ক্যালরি, চর্বি। যা শরীরে ওজন বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে। ৭০ শতাংশ কোকো রয়েছে এমন ডার্ক চকলেট ক্রয় করুন।
সম্মানিত পাঠকবৃন্দ মোটা হওয়ার খাদ্য তালিকা নিয়ে বিস্তারিত বর্ণনা করা হয়েছ। আপনি যদি এ খাবারগুলো খাদ্য তালিকায় রাখেন তাহলে আশা করা যায় কিছুদিনের মধ্যে এর সুফল আপনি পাবেন।
মোটা হওয়ার ঘরোয়া উপায়
রোগা পাতলা শরীর কারও কাম্য নয়। লিকলিকে শরীর মোটা,স্বাস্থ্যবান করতে মানতে হবে কিছু অভ্যাস। যে অভ্যাস গুলো অনুসরণ করলে অল্প কিছুদিনের মধ্যে ফল হাতে-নাতে পেয়ে যাবেন। অনেকে মোটা হওয়ার ঘরোয়া উপায় জানে না তাদের জন্য এই প্যারাটি গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে। চলুন তাহলে কথা না বাড়িয়ে মোটা হওয়ার ঘরোয়া উপায় গুলো জেনে নেওয়া যাক।
সঠিক ডায়েট নির্বাচনঃ মোটা হওয়ার জন্য সঠিক খাবার নির্বাচন করা জরুরী। যে খাবার গুলো শরীরে পুষ্টি জোগাবে, শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে, শরীরে ক্যালসিয়াম ঘাটতি পূরণ করবে, হজমশক্তি বাড়াবে, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করবে, আয়রন, জিংক, পটাসিয়ামের চাহিদা পূরণ করবে এমন খাদ্য নির্বাচন করতে হবে। সেই খাবার গুলো হলোঃ কাঠ বাদাম, চিনা বাদাম, পেস্তা বাদাম, খেজুর, কিসমিশ, দুধ, ডিম, কলা, ডাল, টক দই, বিভিন্ন মৌসুমী ফল, শাকসবজি, আলু, ভাতের মাড়, পিনাট বাটার, লাল মাংস, মুরগীর মাংস, মাছ, বেশি বেশি পানি পান ইত্যাদি এই খাবার গুলো খাদ্য তালিকায় রাখলে দ্রুত ওজন বাড়ানো সম্ভব।
যে খাবার গুলো ত্যাগ করবেনঃ ওজন বাড়াতে হলে যে খাবার গুলো মুখরোচক সেগুলো অবশ্যই ত্যাগ করতে হবে। কেননা, তা শরীরের জন্য ক্ষতিকর। সেই খাবার গুলো হলোঃ- জাঙ্ক ফুড, ফাস্ড ফুড, তেলে ভাজা খাবার, চিনি জাতীয় পানীয়, কোল্ড ড্রিংকস, অপুষ্টিকর খাবার অবশ্যই ত্যাগ করতে হবে।
ব্যায়াম করাঃ ওজন বাড়াতে যেমন সুষম খাবারের দরকার অনুরূপভাবে ব্যায়াম করা দরকার। নিয়মিত ব্যায়াম করলে শরীর দেখতে আকর্ষণীয় লাগে। রোগা পাতলা শরীর মোটা করতে ব্যায়াম করা জরুরী। ওজন বাড়ানোর জন্য আপনি যে সকল ব্যায়াম করতে পারেন সেগুলো হলোঃ- পুশ আপ, পুল আপ ব্যায়াম, ডেডলিফট ব্যায়াম, শোল্ডার প্রেস, স্কোয়াট ব্যায়াম, বার্বেল বেঞ্চ প্রেস এই ব্যায়াম গুলো করুন।
ঘুমঃ না ঘুমালে শরীরের ওজন বাড়ে না। শরীরের ওজন বাড়াতে প্রতিদিন ৬-৮ ঘন্টা ঘুমানো আবশ্যক। না ঘুমালে শরীরে ক্লান্তি ভাব লেগেই থাকে। যা ওজন বাড়াতে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে। তাই ওজন বাড়াতে প্রতিদিন পর্যাপ্ত ঘুমের প্রয়োজন।
ধূমপান, মদ্যপান ত্যাগঃ শরীর স্বাস্থ্য উন্নতির পথে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে নেশা জাতীয় দ্রব্য। আপনি যদি আপনার ওজন নিয়ে চিন্তিত থাকেন, আর আপনার যদি ধূমপান ও মদ্যপানের অভ্যাস থাকে তাহলে অনতি বিলম্বে ধূমপান ও মদ্যপান ত্যাগ করুন।
দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকুনঃ দুশ্চিন্তা এমন একটি সমস্যা যা মানুষকে শারীরিক ও মানসিক ভাবে দুর্বল করে দেয়। মানুষের মাঝে দুশ্চিন্তা দেখা দিলে খাবারের প্রতি তার অনীহা জন্ম নেয়। এক পর্যায়ে মানুষ শারীরিক ভাবে দুর্বল হয়ে যায়। ধীরে ধীরে তার ওজন কমতে থাকে। তাই ওজন বাড়াতে মানসিকভাবে চিন্তা মুক্ত থাকুন।
সম্মানিত পাঠক ওজন বাড়ানোর এই ঘরোয়া টিপস গুলো ধারাবাহিক ভাবে পালন করলে খুব অল্প সময়ের মধ্যে আপনার রোগা পাতলা শরীর স্বাস্থ্যবান শরীরের পরিণত হবে। আশা করি আলোচনা থেকে মোটা হওয়ার ঘরোয়া উপায় গুলো জানতে পারছেন।
মোটা হওয়ার উপায় ঔষধ
শুরুতেই বলে রাখা ভাল, যেকোন ঔষধ সেবনের আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন। কেননা, প্রতিটি ঔষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। কোন ঔষুধ আপনার শরীরের জন্য উপযুক্ত ডাক্তার যাচাই বাচাই করে আপনাকে জানিয়ে দিবে। এখন যে ঔষুধের নাম গুলো আপনাকে জানবো সেই ঔষুধ গুলো সেবন করলে আপনার রোগা-পাতলা শরীর মোটা তরতাজা হয়ে যাবে। যারা চিকন বা রোগা তারা মোটা হওয়ার জন্য বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করে থাকে। অনেকে গুগলে মোটা হওয়ার উপায় ঔষধ লিখে সার্চ করে তাদের জন্য এই পোস্টটি গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে। মোটা হওয়ার উপায় ঔষধ সম্পর্কে চলুন জেনে নেওয়া যাক।
মোটা হওয়ার উপায় ঔষধঃ সেই ঔষুধ গুলো হলোঃ-
- রুচিবেটঃ মোটা হতে হলে খাবার খেতে হবে। যাদের মুখের রুচি নেই, খাবারের প্রতি আগ্রহ নেই, তারা এই ঔষুধটি খেতে পারেন। এই ঔষুধটি খেলে খাবারের প্রতি আগ্রহ বাড়বে।
- সিনকারা সিরাপঃ এই ঔষুধটি শরীর দ্রুত মোটা তাজা করতে সহায়তা করে। এই ঔষুধটি খেলে ক্ষুধা বেশি লাগবে, খাবার গ্রহণের চাহিদা বেড়ে যাবে।
- পিউটন সিরাপঃ যেকোন ফার্মেসীতে এই পিউটন সিরাপ কিনতে পাওয়া যায়। অল্প সময়ের মধ্যে রোগা পাতলা শরীর মোটা তরতাজা করতে এই সিরাপটি খুবই কার্যকরী।
মোটা হওয়ার হারবাল ঔষধঃ মোটা হওয়ার অন্যতম হারবাল ঔষধ হলোঃ- সিনকারা ঔষধ।
মোটা হওয়ার ট্যাবলেটঃ মোটা হওয়ার জন্য সবচেয়ে কার্যকরী ট্যাবলেট হলোঃ- গুড হেলথ। এটি ইন্ডিয়ান ঔষধ। অনলাইনে অর্ডার করলে এটি কিনতে পাওয়া যাবে।
মোটা হওয়ার হোমিও ঔষধঃ- মোটা হওয়ার অন্যতম হোমিও ঔষধ হলোঃ-আলফামালট।
মোটা হওয়ার ক্যাপসুলঃ- মোটা হওয়ার জন্য খেতে পারেনঃ- ভিটামিন ই ক্যাপসুল।
অতি তাড়াতাড়ি মোটা হওয়ার উপায়
অতি তাড়াতাড়ি মোটা হওয়ার উপায় গুলো আমাদের সকলেরই জানা দরকার। কেননা, রোগা পাতলা শরীর আমাদের কারও কাম্য নয়। অতি তাড়াতাড়ি মোটা হওয়ার উপায় গুলো হলোঃ
- খাদ্যতালিকায় পুষ্টিকর খাবার রাখতে হবে। যেগুলোর ব্যাপার উপরের প্যারায় বিস্তারিত বর্ণনা করা হয়েছে।
- নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। যেমনঃ পুশ আপ, পুল আপ ব্যায়াম, ডেডলিফট ব্যায়াম, শোল্ডার প্রেস, স্কোয়াট ব্যায়াম, বার্বেল বেঞ্চ প্রেস এই ব্যায়াম গুলো করুন।
- নেশা জাতীয় দ্রব্য সেবন পরিহার করুন। যেমনঃ- অ্যালকোহল, ধূমপান, মদ্যপান ইত্যাদি।
- মুখরোচক খাবার, ফাস্ড ফুড, জাঙ্ক ফুড ত্যাগ করতে হবে।
- প্রতিদিন ৬-৮ ঘন্টা ঘুমাতে হবে।
- দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকতে হবে।
- ঘন ঘন খাবার খেতে হবে।
- নিয়মিত স্বাস্থ্যকর চর্বি খান যেমনঃ অ্যাভোকাডো, নারকেল, জলপাই তেল, চর্বিযুক্ত মাছ খান।
- ভাত ও ভাতের মাড় খান। কেননা, ইহা ওজন বাড়াতে সহায়তা করে।
- খাবারের অনাগ্রহের কারণে ওজন কমে যায়। তাই খাবারের প্রতি আগ্রহ বাড়াতে হবে।
- বাচাই করে করে উচ্চ ক্যালরি যুক্ত খাবার খেতে হবে।
পদ্মা মেইলের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url