পাকা পেঁপের ফেসপ্যাক -পাকা পেঁপে খাওয়ার সঠিক সময়

পেঁপে এমন একটি ফল যা বছরের যেকোন সময় পাওয়া যায়। দামেও সস্তা। ফল হিসেবে পেপেঁ যেমন স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী অনুরুপভাবে রুপচর্চায় পাঁকা পেঁপের গুণাগুণ অতুলনীয়। পাকা পেঁপের ফেসপ্যাক ত্বকের ভিতর থেকে ময়লা দূর করে, ত্বকের মৃত কোষ ধ্বংস করে। পাকা পেঁপে খাওয়ার সঠিক সময় কখন তা জানতে অনেকে গুগলে সার্চ করে। সুতারাং, পাকা পেঁপের ফেসপ্যাক এবং পাকা পেঁপে খাওয়ার সঠিক সময় জানতে এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।

পাকা পেঁপের ফেসপ্যাক -পাকা পেঁপে খাওয়ার সঠিক সময়

পেপেঁতে ভিটামিন সি রয়েছে। যা ত্বকের প্রোটিন গঠনে সাহায্যে করে। পেপেঁর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ত্বকের বার্ধক্য প্রতিরোধ করে। অল্পবয়সে যাদের বুড়ো মানুষের মতো ত্বক ঝুলে গেছে তারা পেপেঁর উপকারিতা গুলো নিতে পারেন। চলুন তাহলে কথা না বাড়িয়ে পাকা পেঁপের ফেসপ্যাক ও পাকা পেঁপে খাওয়ার সঠিক সময় জেনে নেওয়া যাক।

পোস্ট সূচিপত্রঃ পাকা পেঁপের ফেসপ্যাক

পাকা পেঁপে খাওয়ার সঠিক সময়

পাকা পেঁপে খাওয়ার সঠিক সময় কখন তা আমাদের জানা জরুরী। কেননা, সব খাবার খাওয়ার আগে অথবা সব খাবার খাওয়ার পরে পাকা পেঁপে খাওয়া যায় না। কারণ তা শরীরের জন্য অনেক সময় ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। গ্রীষ্মকালে বাজারে পাকা পেঁপে অনেক সুলভ মূল্যে পাওয়া যায়। পাকা পেঁপেতে রয়েছে ভিটামিন সি, ফাইবার ও ফেলেট। পাকা পেঁপে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে হজম শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

পাকা পেঁপে খাওয়ার সঠিক সময়ঃ যে সময়ে পাকা পেঁপে খেলে উপকার পাওয়া যায়ঃ-

  • সকালে খালি পেটে পাঁকা পেপে খান। কেননা, এটি শরীরে ডিটক্সিফিকেশনের কাজ করে। সকালে খালি পেটে পাকা পেঁপে খেলে যেসব উপকার পাবেনঃ-

  1. হজম শক্তি বাড়ায়।
  2. কোষ্ঠ্যকাঠিন্য দূর করে।
  3. কোলেস্টেরল কমায়।
  4. ওজন কমায়।
  5. হার্ট ভালো রাখে।
  6. ক্যান্সারের ঝুকি কমায়।
  7. চোখ ভালো রাখে।
  8.  ত্বক ও চুলের জন্য ইহা অত্যন্ত উপকারি।
  9. খাবারে রুচি বাড়ায়।

  • যদি সকালে খালি পেটে পাঁকা পেপে খেতে না চান তাহলে সকালের নাস্তা অথবা দুপুরের খাবারের মধ্যবর্তী সময়ে পাকা পেঁপে খেতে পারেন।
  • ভারী যেকোন খাবার খাওয়া পরে পাকা পেঁপে খাওয়া যায়। যেমনঃ ভাত খাওয়া পরে ফল খেতে পারেন।

কখন পাকা পেঁপে খাওয়া উচিত নয়ঃ যে সময় পাকা পেঁপে খেলে হজমে গোলযোগসহ নানান ধরণের সমস্যা দেখা দিতে পারেঃ-

  • পাকা পেঁপে খাওয়ার পর দুধ, দই, পনির, ছানা এগুলো খাওয়া যাবে না। কেননা, তা হজমে সমস্যা তৈরি করে। ডায়রিয়ার মতো সমস্যাও লক্ষ্য করা যায়।
  • পাকা পেঁপে খাওয়ার পর সামুদ্রিক মাছ খাবেন না। পাকা পেঁপের মধ্যে একটি যৌগ রয়েছে সেটি হলোঃ- কাইমোপাপাইন যৌগ। পাকা পেঁপে খাওয়ার পর সামুদ্রিক মাছ খেলে ফুড পয়জনিং দেখা দিতে পারে।
  • পাকা পেঁপে খাওয়ার পর ঝাল, মশলাদার খাবার, অ্যাসিডিক খাবারও এড়িয়ে চলুন। পাকা পেঁপের স্বাদ মিষ্টি হওয়ায় একদিকে ঝাল অন্যদিকে পরপর পাকা পেঁপের মিষ্টি স্বাদ গ্রহণের কারণে পেটে গন্ডগোল দেখা দিতে পারে। শারীরিক অশান্তি দেখা দিতে পারে।
  • পাকা পেঁপে খাওয়ার পর চা খাবেন না। কেননা চা এর মধ্যে ক্যাফেইন থাকার কারণে, পাকা পেঁপে খাওয়ার পর চা খেলে তা হজমে সমস্যা সৃষ্টি করে।
  • পাকা পেঁপে খাওয়ার পর কখনো ডিম খাবেন না।

পাকা পেঁপের ফেসপ্যাক

পাকা পেঁপে খেতে যেমন সুস্বাদু অনুরুপভাবে ত্বকের যত্নেও পাকা পেঁপের ফেসপ্যাক খুবই গুরুত্বপূূর্ণ। পেঁপের মধ্যে ভিটামিন, মিনারেল, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে। যা প্রাণহীন ত্বকে প্রাণ ফিরিয়ে আনে। ত্বককে করে তোলে সতেজ, উজ্জল ও প্রাণবন্ত। যারা ত্বকের সমস্যায় দুশ্চিন্তায় আছেন তারা এই পাকা পেঁপের ফেসপ্যাক ব্যবহার করতে পারেন।

পাকা পেঁপের ফেসপ্যাক কিভাবে ব্যবহার  করবেনঃ যেভাবে পাকা পেঁপের ফেসপ্যাক ব্যবহার করবেনঃ-

  • পাকা পেঁপে ও দুধের মিশ্রণঃ ১ চামচ পাকা পেঁপের পেস্ট ও ২ চামচ দুধ ভালো করে মিশিয়ে নিন। এরপর ভালো করে মুখ ধুয়ে সেই মিশ্রণটি মুখে লাগান।
  • পাকা পেঁপের স্ক্রাবঃ পরিমাণ মতো চালের গুড়া ও পেঁপের পিউরি নিয়ে ঘন করে পেস্ট তৈরি করুন। এরপর সুন্দর করে মুখ ধুয়ে নিন। তারপর সেই পেস্ট গুলো মুখে লাগান। ১৫-২০ মিনিট পর মুখ ধুয়ে নিন। দেখবেন ত্বকের ময়লা ভিতর থেকে দূর হয়ে ত্বক হবে সতেজ ও প্রাণবন্ত।
  • পেঁপের ফেস মাস্কঃ ১ চামচ লেবুর রস ও মধুর সঙ্গে ২ চামচ পেঁপের পেস্ট নিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। এরপর সুন্দর করে মুখ ধুয়ে নিন। এই ফেস মাস্কটি মুখে লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট পর মুখ ধুয়ে নিন। দেখবেন ত্বক হবে উজ্জল ও প্রাণবন্ত।
  • পাকা পেঁপে ও টক দইঃ পাকা পেঁপে ও ২ চামচ টক দই ভালো করে মিশিয়ে ঘন করে পেস্ট তৈরি করুন। এরপর তা মুখে লাগান। কিছুক্ষণ পর মুখ ধুয়ে নিন।
  • পাকা পেঁপে, কলা, লেবুর রসঃ পাকা পেঁপে, কলা, লেবুর রস দিয়ে ঘন করে পেস্ট তৈরি করুন। সুন্দর করে ত্বক ধুয়ে ত্বকে লাগান। ত্বকে পেস্ট লাগানোর ১৫-২০ মিনিট পর ত্বক ধুয়ে নিন।
  • পাকা পেঁপে ও কমলা লেবুঃ পেঁপের পিউরি ও কমলা লেবুর রস ভালো করে মিশিয়ে ঘন পেস্ট তৈরি করুন। এরপর মুখ ধুয়ে তা ত্বকে লাগান। ত্বকে পেস্ট লাগানোর ১৫-২০ মিনিট পর ত্বক ধুয়ে নিন।
  • পেঁপে ও টমেটোর ফেসপ্যাকঃ পেঁপে ও টমেটো দিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এরপর মুখ ধুয়ে তা ত্বকে লাগান। ত্বকে পেস্ট লাগানোর ১৫-২০ মিনিট পর ত্বক ধুয়ে নিন।
  • পেঁপে ও হলুদঃ পাঁকা পেঁপে ও হলুদের মিশ্রণ দিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এরপর মুখ ধুয়ে তা ত্বকে লাগান। ত্বকে পেস্ট লাগানোর ১৫-২০ মিনিট পর ত্বক ধুয়ে নিন।

পাকা পেঁপের ফেসপ্যাক ব্যবহার করলে কি কি উপকার পাওয়া যাবেঃ পাকা পেঁপের ফেসপ্যাক ব্যবহার করলে যেসব উপকার পাওয়া যাবে সেগুলো হলোঃ-

  • ব্রণ দূরঃ আমরা সকলেই ব্রণের সমস্যায় কম-বেশি জর্জরিত। তাই ব্রণের দাগ, মেছতা, ফুস্কুরি দূর করতে পাকা পেঁপের ফেসপ্যাক ব্যবহার করতে পারেন।
  • ত্বকের পুষ্টি জোগায়ঃ পেঁপেতে রয়েছে ভিটামিন এ এবং এনজাইম। যা ত্বকে পুষ্টি জোগায় এবং ত্বকের চামড়া মরে যাওয়া রোধ করে।
  • উজ্জলতা বৃদ্ধিঃ পাকা পেঁপের ফেসপ্যাক ব্রণ, ব্রণের দাগ, ত্বকে জমে থাকা ময়লা দূর করে ত্বকের উজ্জলতা ফুটিয়ে তোলে।
  • তৈলাক্ত ত্বকের জন্যঃ যাদের ত্বকে অতিরিক্ত তৈল রয়েছে, ত্বকের তৈলাক্ত নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছেন তারা তৈলাক্ত ত্বকের জন্য পাকা পেঁপের ফেসপ্যাক ব্যবহার করতে পারেন।
  • তারুণ্য ধরে রাখতেঃ অল্প বয়সেই যাদের ত্বক বুড়োদের মতো হয়ে যায় তারা ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখতে পাকা পেঁপের ফেসপ্যাক ব্যবহার করুন।
  • শুষ্ক ত্বকের সমস্যা রোধঃ যাদের ত্বক ‍শুষ্ক, এই শুষ্ক ত্বকের সমস্যা রোধে এই পাকা পেঁপের ফেসপ্যাক ব্যবহার করতে পারেন।

পাকা পেঁপের উপকারিতা ও অপকারিতা

পাকা পেঁপেতে রয়েছে অসংখ্য গুণাগুণ। যেকোন রোগের সমস্যার সমাধানের জন্য পেপে খুবই কার্যকরী। পেঁপেতে রয়েছে ভিটামিন এ, সি, ডি, মিনারেল, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, সোডিয়াম ইত্যাদি। যেকোন রোগ সারাতে পেঁপে খুবই কার্যকরী। বিভিন্ন কসমেটিক তৈরিতে পেঁপে ব্যবহার হয়ে থাকে। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক পাকা পেঁপের উপকারিতা ও অপকারিতা গুলো।

পাকা পেঁপের উপকারিতাঃ পাকা পেঁপেতে যেসব উপকার রয়েছে সেগুলো হলোঃ-

  • রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিঃ পাকা পেঁপেতে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে যা রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে অত্যন্ত কার্যকরী।
  • অনিয়মিত পিরিয়ড়ের সমস্যা দূরঃ যেসকল নারীরা অনিয়মিত পিরিয়ড়ের সমস্যায় ভূগছেন তারা পাঁকা পেঁপে নিয়মিত খেলে এই ধরণের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
  • কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূরঃ যারা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভূগছেন তার নিয়মিত পাকা পেঁপে খান। এটা পেট নরম রাখবে। মলত্যাগের সমস্যা দূর করবে।
  • হজমশক্তি বৃ্দ্ধিঃ যাদের হজমশক্তি ভালো না তারা পাকা পেঁপে খান। তাহলে হজমের সমস্যা দূর হবে।
  • শরীরের যন্ত্রণা দূরঃ পাকা পেঁপেতে যে প্যাপেইন এনজাইম রয়েছে তা শরীরের যন্ত্রণা সারাতে খুবই কার্যকরী। যারা শরীরের যন্ত্রণায় অস্থির হয়ে আছে তারা নিয়মিত পাকা পেঁপে খান।
  • ব্রণের সমস্যা দূরঃ ত্বকের ব্রণ দূর করতে পাকা পেঁপে ভীষণ উপকারি।
  • কোলেস্টরল কমায়ঃ যারা কোলেস্টরলের সমস্যায় ভূগছেন তারা নিয়মিত পেপে খান।
  • হার্ট ভালো রাখেঃ হার্টের সমস্যা দূর করতে/ভালো রাখতে নিয়মিত পেঁপে খাওয়া খুবই জরুরী।
  • ক্যান্সারের ঝুকি কমায়ঃ পেঁপে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে ভীষণ উপকারি।
  • চোখ ভালো রাখেঃ চোখের স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে ইহা ভীষণ উপকারি।
  • খাবারে রুচি বাড়ায়ঃ যাদের খাবারের প্রতি কোন রুচি নেই তারা খাবারের রুচি শক্তি বৃদ্ধি করতে নিয়মিত পেপে খাওয়ার অভ্যাস করুন।

পাকা পেঁপের অপকারিতাঃ পেঁপের যেমন উপকারিতা আছে অনুরুপভাবে এটির অপকারিতাও রয়েছে। নিম্নোক্ত সমস্যা যাদের রয়েছে তাদের পেঁপে খাওয়া উচিত নয়। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক পেঁপে কাদের জন্য উপকারি নয় সেই সম্বন্ধেঃ-

  • গর্ভবর্তী নারীঃ পেঁপে ফল মিষ্টি হওয়ায় এতে ল্যাটেক্স থাকে। যা জরায়ু সংকোচন ও ঘন ঘন প্রস্রাবের কারণ হয়ে দাড়ায়। পেঁপেতে যে প্যাপেইন নামক এনজাইম রয়েছে তা ঝিল্লিকে দুর্বল কর দেয়। অনেক সময় তা গর্ভপাতের কারণ হয়ে দাড়াতে পারে। তাই এই সময় পেঁপে খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
  • বুক ধড়ফড় করাঃ আপনি যদি অতিরিক্ত হার্ট দূর্বলতায় ভোগেন তাহলে পেঁপে খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
  • অ্যালার্জির সমস্যাঃ যাদের অ্যালার্জির সমস্যা তারা পেঁপে খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।  এলার্জির সমস্যা হয় এইজন্য যে পেঁপেতে কাইটিনেস এনজাইম রয়েছে। এই অ্যালার্জির কারণে হাঁচি, কাশি, চোখে পানি চলে আসে।
  • কিডনিতে পাথরঃ পেঁপেতে থাকা ভিটামিন সি উপাদান কিডনিতে পাথর তৈরির মতো সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। এমনকি যাদের কিডনিতে পাথর রয়েছে তাদের পাথরের আকার বড় করে তুলতে পারে এবং ইহা প্রস্রাবের সমস্যা তৈরি করতে পারে।
  • হাইপোগ্লাইসেমিয়া আক্রান্তঃ যারা এই সমস্যায় ভুগছেন তারা পেঁপে খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। কেননা, পাকা পেঁপের মিষ্টি রক্তের গ্লুকোজের মাত্রাকে বিপদজ্জনক পর্যায়ে নিয়ে যায়। যার ফলে অস্থিরতা, হার্ট অ্যাটাকের মতো সমস্যা গুলো দেখা দিতে পারে।
  • শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যাঃ যাদের শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য পেঁপে ক্ষতিকর। কেননা, পেঁপেতে রয়েছে এনজাইম অ্যালার্জেন যা হাঁপানির মতো সমস্যা বাড়াতে পারে।
  • অল্পবয়সী বাচ্চাদের জন্যঃ ১ বছরের কম বয়সী শিশুদের জন্য পেঁপে খাওয়া ঠিক নয়। কেননা, শিশুরা পানি কম খায় আর পেঁপেতে রয়েছে ফাইবার। যা মল শক্ত করে শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্য বাড়িয়ে দিতে পারে।
  • পেট ফোলা ও বমি ভাবঃ অতিরিক্ত পেঁপে খাওয়ার কারণে পেট ফোলে যেতে পারে এবং বমি বমি দেখা দিতে পারে।
  • রক্তচাপের সমস্যাঃ যারা রক্তচাপের সমস্যায় ভূগছেন তারা পেঁপে খাওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। কেননা, তা রক্ত চাপের গতি ও হৃদযন্ত্রের গতি কমিয়ে দিতে পারে।

শেষ কথা

যারা ত্বকের সমস্যা নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছেন তারা পাঁকা পেঁপের ফেসপ্যাক ব্যবহার করতে পারেন। তাছাড়া এই পোস্টে পাকা পেঁপের উপকারিতা ও অপকারিতা, পাকা পেঁপে খাওয়ার সঠিক সময় কখন ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি পোস্টটি আপনার ভালো লেগেছে। এরকম তথ্যবহুল পোস্ট পেতে এই লিংকে চাপ দিয়ে আমাদের সাইটটি ভিজিট করুন। আপনার সুস্থতা কামনা করে এখানে শেষ করছি, আমাদের সাথেই থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

পদ্মা মেইলের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url