দাঁড়িয়ে পানি খেলে কি হয় - দাঁড়িয়ে পানি পান ইসলাম কি বলে
দাঁড়িয়ে পানি খেলে কি হয় তা নিয়ে মানুষের জানার আগ্রহের কমতি নেই। কেননা ছোট বেলায় গুরুজনেরা আমাদের পানি বসে পান করার পরামর্শ দিয়েছেন। ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকেও পানি বসে পান করার উপদেশ দেওয়া হয়েছে। আসলে আমরা এর প্রকৃত কারণ জানি না। কেন পানি বসে পান করতে হয়, দাঁড়িয়ে পানি খেলে কি হয় সেই বিষয়ে আমাদের সুস্পষ্ট ধারণা নেই। চলুন তাহলে কথা না বাড়িয়ে দাঁড়িয়ে পানি খেলে কি হয় সেই বিষয়ে জেনে নেওয়া যাক।
পানি এমন এক উপাদান যা ছাড়া আমাদের জীবনের এক মুহুর্ত কল্পনা করা যায় না। এজন্য বলা হয় বিশুদ্ধ পানির অপর নাম জীবন। এই বিশুদ্ধ পানি দাঁড়িয়ে পান করার কারণে তা জীবনের জন্য হুমকি হয়ে দাড়ায়। দাঁড়িয়ে পানি পান করার কারণে তার কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে কিনা তা আমাদের জানা দরকার। দাঁড়িয়ে পানি খেলে কি হয় তা আমাদের জানা দরকার।
পোস্ট সূচিপত্রঃ দাঁড়িয়ে পানি খেলে কি হয়
- দাঁড়িয়ে পানি খেলে কি হয়
- দাঁড়িয়ে পানি পান ইসলাম কি বলে
- কিসের পানি দাঁড়িয়ে পান করা সুন্নত
- বাম হাতে পানি খাওয়া কি হারাম
- বসে পানি পান করার হাদিস
- দাঁড়িয়ে পানি পান করা হাদিস
- বসে পানি পান করার উপকারিতা
- উপসংহার
দাঁড়িয়ে পানি খেলে কি হয়
দাঁড়িয়ে পানি পান করলে স্নায়ু উত্তেজিত হয়ে পড়ে। রক্তচাপ বেড়ে যায়। এভাবে উদ্বেগ বাড়তে থাকে। দাঁড়িয়ে পানি পান করলে কিডনির কর্মক্ষমতা কমে যায়। ফলে কিডনি ক্ষতিগ্রস্থ বা বিকালঙ্গ হয়ে যেতে পারে। শরীরে টক্সিন এর মাত্রা বাড়তে থাকে। দাঁড়িয়ে পানি পান করলে হ্রদযন্ত্রের উপর চাপ সৃষ্টি হয়। যা মারাত্নক বিপদ ডেকে আনতে পারে। দাঁড়িয়ে পানি পান করলে তা সরাসরি পাকস্থলীতে গিয়ে আঘাত করে। ফলে হজমশক্তি বাধাগ্রস্থ হয়। দাড়িয়ে পানি পান করলে শ্বাসনালীর মাধ্যমে অক্সিজেন গ্রহনের কাজ বন্ধ হয়ে যেতে পারে। যার প্রভাব সরাসরি গিয়ে পড়ে ফুসফুসে। এজন্য ফুসফুসের সমস্যা থেকে দূরে থাকতে অবশ্যই বসে পানি পান করতে হবে। আশা করি আলোচনা থেকে দাঁড়িয়ে পানি খেলে কি হয় সেই বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পারছেন।
দাঁড়িয়ে পানি পান ইসলাম কি বলে
অনেকের মনের জিজ্ঞাসা, দাঁড়িয়ে পানি পান এ ব্যাপারে ইসলাম কি বলে, দাঁড়িয়ে পানি পান করা কি জায়েজ, দাঁড়িয়ে পানি পান করলে কি গুনাহ হবে এ রকম নানান প্রশ্ন আমাদের মনে লুকিয়ে আছে। মুসলমান হিসেবে আমাদের একমাত্র আদর্শ হলো নবী মুহাম্মদ (সাঃ)। নবী মুহাম্মদ (সাঃ) পানি পানের ব্যাপারে আমাদের যে শিক্ষা দিয়েছেন আমরা সেই শিক্ষা গ্রহণ করবো। নবী (সাঃ) বসা অবস্থায় যেমন পানি পান করেছেন তেমনি দাঁড়ানো অবস্থায় পানি পান করেছেন। তাই বলে দাঁড়িয়ে পানি পান করা সুন্নাহ এমনটি নয়।
বসে পানি পান করার হাদিসঃ
আনাস (রাযি.) বর্ণনা করেন যে, নবী (সাঃ) দাঁড়িয়ে পানি পান করা হতে শাসন করেছেন। (সহীহ মুসলিম, হাদিস-২০২৪)
দাঁড়িয়ে পানি পান করার হাদিসঃ
ইবনে আব্বাস (রাযি.) বর্ণনা করেন যে, নবী (সাঃ) দাঁড়িয়ে যমযম হতে পানি পান করেছেন। ( সহীহ মুসলিম, হাদীস-২০২৭)।
আমর ইবনে শুয়াইব তার পিতা থেকে, তিনি তার দাদার সূত্রে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, নবী (সাঃ) কে দাঁড়িয়ে ও বসে পান করতে দেখেছি। ( সুনানে তিরমিযি, হাদিস-১৮৮৩)।
নবী (সাঃ) যমযমের পানি যেমন দাঁড়িয়ে পান করেছেন অনুরুপভাবে সাধারণ পানিও দাঁড়িয়ে পান করেছেন। তার মানে এই নয় যে দাঁড়িয়ে পানি পান করা সুন্নাহ। অতএব যে বিষয়ে নবী (সাঃ) সাধারণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন, সেই নিষেধাজ্ঞা যে হারাম পর্যায়ের নয় তা বুঝানোর জন্য কখনোও কখনোও তিনি ব্যাতিক্রম করেছেন। একান্ত নিরুপায় হয়ে গেলে বা বসে পানি পান করার সুযোগ না থাকলে আপনি দাঁড়িয়েও পানি পান করতে পারবেন। এটা বুঝানোর জন্য নবী (সাঃ) বসা অবস্থায় ও দাঁড়ানো অবস্থায় দুই ভাবে পানি পান করেছেন।
তাই আমাদের উচিত হবে সাধারণ অবস্থায় বসে পানি পান করা। যদি বসে পানি পান করার সুযোগ না থাকে তাহলে দাঁড়িয়েও পানি পান করা যাবে। এ ব্যাপারে আরোও বিস্তারিত জ্ঞান লাভ করতে নিচে উল্লেখিত কিসের পানি দাঁড়িয়ে পান করা সুন্নত, বসে পানি পান করার হাদিস, দাঁড়িয়ে পানি পান করা হাদিস এই প্যারা গুলো এক নজরে দেখে নিন। আশা করি আলোচনা থেকে দাঁড়িয়ে পানি পান ইসলাম কি বলে এই বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পারছেন।
কিসের পানি দাঁড়িয়ে পান করা সুন্নত
জমজমের পানি দাঁড়িয়ে পান করাকে অনেকে সুন্নাহ মনে করেন। তবে এখানে কিছু আলোচনার বিষয় রয়ে গেছে। যেগুলো আলোচনা না করলেই নয়। নবী (সাঃ) বসে পানি পান করার উপদেশ দিয়েছেন যা সহিহ হাদিস দ্বারা প্রমাণিত হয়েছে। অন্যদিকে নবী (সাঃ) জমজমের পানি দাঁড়িয়ে পান করেছেন এটিও সহিহ হাদিস দ্বারা প্রমাণিত হয়েছে। ইসলামিক চিন্তাবিদদের মতে, নবী (সাঃ) জমজমের পানি পান করার জন্যই দাঁড়িয়েছেন বিষয়টি এমন নয়। যেখানে নবী (সাঃ) জমজমের পানি পান করেছেন সেখানে বসার কোন জায়গা ছিল না বিধায় তিনি দাঁড়িয়ে পানি পান করেছেন।
যদি কারো বসে পানি পান করার সুযোগ না থাকে তাহলে সে দাঁড়িয়ে পানি পান করতে পারবে। এটি বৈধতার স্বীকৃতির জন্য/হারাম হবে না তা বুঝানোর জন্য নবী (সাঃ) দাঁড়িয়ে পানি পান করেছেন। জমজমের পানি দাঁড়িয়ে পান করা তখন সুন্নাহ হতো যখন নবী (সাঃ) সরাসরি বলতেন যে তোমরা জমজমের পানি অবশ্যই দাঁড়িয়ে পান করবে অথবা নবী (সাঃ) বসেছিলেন তিনি জমজমের পানি পান করার উদ্দেশ্যে দাঁড়িয়েছেন এমনটি যদি সহিহ হাদিস দ্বারা সাব্যস্থ হতো তখন তা সুন্নাহ হয়ে যেত। কিন্তু এই মর্মে সহিহ হাদিসের কোন বর্ণনা পাওয়া যায় নি, ইসলামিক চিন্তাবিদদের মতে।
বস্তুত, সেখানে বসার কোন জায়গা ছিল না বিধায় ও অপরাগতার কারণে দাঁড়িয়ে পানি পান করা জায়েজ তা বুঝানোর জন্য নবী (সাঃ) দাঁড়িয়ে পানি পান করেছেন। অনেকে জমজমের পানি দাঁড়িয়ে কেবলামুখী হয়ে পান করে। বিষয়টি হাদিস দ্বারা সাব্যস্ত হয় নি। নবী (সাঃ) যখন জমজমের পানি দাঁড়িয়ে পান করেছিলেন সেখানে বসার কোন জায়গা ছিল না বিধায় তিনি দাঁড়িয়ে পানি পান করেছিলেন আর সামনে কেবলা থাকার কারণে সেটা কেবলামুখী হয়ে গিয়েছে। তাই স্বাভাবিক অবস্থায় নবী (সাঃ) উপদেশ মোতাবেক, বসে পানি পান করবেন আর কোন অসুবিধা থাকলে আপনি দাঁড়িয়েও পানি পান করতে পারবেন।
বাম হাতে পানি খাওয়া কি হারাম
অনেকে জানতে চায় বাম হাতে পানি খাওয়া কি হারাম, আমাদের মধ্যে এমনও অনেকে আছে যারা সরাসরি বাম হাতে পানি খায়। আবার এমনও দেখা যায় ভাত খাওয়ার সময় ডান পানি পান করার সুযোগ না থাকায় অনেকে বাম হাতে পানি পান করে। সেক্ষেত্রে করণীয় হলোঃ বাম হাতে গ্লাস ধরে গ্লাসের নিচে ডান হাতের কব্জি হালকা করে লাগানো। তাহলে তা সঠিক পদ্ধতিতে পানি পান করা হয়ে গেলে। বাম হাতে পানি পান ইহা সুন্নাহ খেলাপ একটি কাজ। হাদিসের দৃষ্টিতে, ইহা মাকরুহ বা অপছন্দনীয়।
রাসুল (সাঃ) বলেন, “ তোমাদের প্রত্যেকে যেন ডান হাতে আহার করে, ডান হাতে পান করে, ডান হাতে গ্রহণ করে, এবং ডান হাতে দান করে। কারণ, শয়তানে বাম হাতে খায়, বাম হাতে পান করে, বাম হাতে দেয় এবং বাম হাতে গ্রহণ করে।” (ইবনে মাজাহ, হাদিস-৩২৬৬)।
নবী (সাঃ) বাম হাতে খাবার গ্রহণকারীকে তিরস্কার করেছেন। বাম হাতের ব্যবহারকে অহংকারের প্রতীক হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে।
ওমর বিন আবু সালামা রা. বলেন, আমি শিশুবেলায় আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কোলে (বসে খাবার সময়) আমার হাত পাত্রের যেখানে-সেখানে পড়ছিলো। তখন তিনি আমাকে বললেন,
‘ওহে বৎস! আল্লাহর নাম নাও, তোমার ডান হাত দিয়ে খাও এবং নিজের পাশ্বে থেকে খাও।’ -( বুখারী,৫৩৭৬, মুসলিম, ৫৩৮৮৮, মুসনাদে আহমাদ, ১৬৩৭৫)।
ফুকাহায়ে কেরাম ও মুহাদ্দিসগণ বলেন, যদি কোন কারণে ডান হাত ব্যবহারের সুযোগ না থাকে, তাহলে সেক্ষেত্রে বাম হাত ব্যবহার করা যাবে। নবী (সাঃ) যেহেতু পানাহারের সময় বাম হাতের ব্যবহারকে শয়তানের কাজ বলে উল্লেখ করেছেন তাই আমাদের উচিত বাম হাতের ব্যবহার পরিত্যাগ করে। আশা করি আলোচনা থেকে বাম হাতে পানি খাওয়া কি হারাম সেই বিষয়ে একটি সুস্পষ্ট ধারণা পেয়েছেন।
সূত্রঃ
www.dhakapost.com.
বসে পানি পান করার হাদিস
মুসলিম হিসেবে আমাদের হাদিস সম্পর্কে জ্ঞান থাকা দরকার। আমাদের অনেকে বসে পানি পান করার হাদিস সম্পর্কে জানতে গুগলে অনুসন্ধান করে। নবী (সাঃ) আমাদের বসে পানি পান করার উপদেশ দিয়েছেন। দুনিয়া ও আখিরাতে সফলতা লাভের জন্য আমাদের উচিত নবী (সাঃ) উপদেশ গুলোর উপর আমল করা। বসে পানি পান করার হাদিস হলোঃ
আনাস (রাযি.) বর্ণনা করেন যে, নবী (সাঃ) দাঁড়িয়ে পানি পান করা হতে শাসন করেছেন। (সহীহ মুসলিম, হাদিস-২০২৪)
সূত্রঃ
ইউটিউব চ্যানেলঃAhmadullah.
দাঁড়িয়ে পানি পান করা হাদিস
বসে পানি পান করার ব্যাপারে যেমন হাদিস রয়েছে অনুরুপভাবে দাঁড়িয়ে পানি পান করা হাদিস ও রয়েছে। নবী (সাঃ) জমজমের পানি দাঁড়িয়ে পান করেছেন এই মর্মেও হাদিস রয়েছে। কিসের পানি দাঁড়িয়ে পান করা সুন্নত এই ব্যাপারে এই পোস্টের আগের প্যারাতে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে, আপনি আগে তা পড়ে নিন। দাঁড়িয়ে পানি পান করা হাদিস হলোঃ
ইবনে আব্বাস (রাযি.) বর্ণনা করেন যে, নবী (সাঃ) দাঁড়িয়ে যমযম হতে পানি পান করেছেন। ( সহীহ মুসলিম, হাদীস-২০২৭)।
নবী (সাঃ) যমযমের পানি যেমন দাঁড়িয়ে পান করেছেন অনুরুপভাবে সাধারণ পানিও দাঁড়িয়ে পান করেছেন। তার মানে এই নয় যে দাঁড়িয়ে পানি পান করা সুন্নাহ। অতএব যে বিষয়ে নবী (সাঃ) সাধারণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন, সেই নিষেধাজ্ঞা যে হারাম পর্যায়ের নয় তা বুঝানোর জন্য কখনোও কখনোও তিনি ব্যাতিক্রম করেছেন। একান্ত নিরুপায় হয়ে গেলে বা বসে পানি পান করার সুযোগ না থাকলে আপনি দাঁড়িয়েও পানি পান করতে পারবেন। এটা বুঝানোর জন্য নবী (সাঃ) বসা অবস্থায় ও দাঁড়ানো অবস্থায় দুই ভাবে পানি পান করেছেন।
আমর ইবনে শুয়াইব তার পিতা থেকে, তিনি তার দাদার সূত্রে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, নবী (সাঃ) কে দাঁড়িয়ে ও বসে পান করতে দেখেছি। ( সুনানে তিরমিযি, হাদিস-১৮৮৩)
সূত্রঃ
ইউটিউব চ্যানেলঃAhmadullah.
বসে পানি পান করার উপকারিতা
আমাদের শরীরের ৬০ ভাগ পানি। তাই শরীর সুস্থ রাখতে পানির কোন বিকল্প নেই। দাঁড়িয়ে পানি খাওয়ার চেয়ে বসে পানি খাওয়ার উপকারিতা অনেক। দাঁড়িয়ে পানি পান করলে শারীরিক যে ঝুঁকি গুলো থাকে বসে পানি পান করলে সেই শারীরিক ঝুঁকি গুলো থাকে না। বসে পানি পান করার উপকারিতা কি কি তা জানতে অনেকে গুগলে অনুসন্ধান করে। বসে পানি পান করার উপকারিতা গুলো আমাদের জানা দরকার।
বসে পানি পান করার উপকারিতা গুলো হলোঃ শরীরে টক্সিনের মাত্রা বৃদ্ধির কোন সম্ভাবনা থাকে না। কিডনি ক্ষতিগ্রস্থ বা বিকালঙ্গ হওয়ার কোন ঝুঁকি থাকে না। বসে পানি পান করলে স্নায়ু উত্তেজিত হয় না। ফলে রক্তচাপ বেড়ে উদ্বেগ বৃদ্ধির কোন সম্ভাবনা থাকে না। দাঁড়িয়ে পানি পান করার কারণে হ্রদযন্ত্রের উপর যে চাপ সৃষ্টি হয় বসে পানি পান করার কারণে সেই চাপ সৃষ্টি হয় না। ফলে মারাত্নক বিপদ হওয়ার কোন ঝুঁকি থাকে না। ফুসফুসের সমস্যা থেকে বাঁচতে বসে পানি পান করার অভ্যাস করুন। আলোচনা থেকে আশা করি বসে পানি পান করার উপকারিতা গুলো জানতে পারছেন। তাই আমাদের উচিত বসে পানি পান করার অভ্যাস করা।
উপসংহার
প্রিয় পাঠক আশা করি পুরো পোস্টটি আপনি সময় নিয়ে ধৈর্য্যসহকারে শেষ পর্যন্ত পড়েছেন। আশা করি এই আলোচনা থেকে দাঁড়িয়ে পানি খেলে কি হয়, দাঁড়িয়ে পানি পান ইসলাম কি বলে, কিসের পানি দাঁড়িয়ে পান করা সুন্নত, বাম হাতে পানি খাওয়া কি হারাম, বসে পানি পান করার হাদিস, দাঁড়িয়ে পানি পান করা হাদিস, বসে পানি পান করার উপকারিতা ইত্যাদি বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারছেন। আমাদের ওয়েবসাইটে এই ধরণের জ্ঞানমূলক তথ্যভিত্তিক পোস্ট পাবলিশ করা হয়। আজকের এই পোস্টটি আপনার ভালো লেগে থাকলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশি বেশি শেয়ার করুন। আরো প্রয়োজনীয় গঠনমূলক তথ্য পেতে আমাদের সাইটটি ভিজিট করুন। আপনার মঙ্গল কামনা করে এখানে শেষ করছি। শেষ পর্যন্ত থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
পদ্মা মেইলের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url